পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খ্ৰীষ্ট । లి ভূত এক হলো দশসহস্র মুদ্রায় দায়ী নৃপতির কাছে ; শোধের উপায় নাহি কিছু আদেশিলা নৃপতি তখন পত্নীপুত্র সহ তার বিক্রীর কারণ। পদতলে পড়ি ভূত্য, অশ্রু ছলছল, কহে+ধৈৰ্য ধর প্রভো ! শোধিব সকল । নৃপতির মনে হ’ল দয়ার সঞ্চার, ,তখন সমস্ত ঋণ ক্ষমিলা তাহার। ’ কিন্তু সে ভূত্যের কাছে ভূত্য অন্তজন ধারিত পয়সা শত, তাহার কারণ ধরিয়! শলায় তার, করিয়া প্রহর, কহিল—‘এখন দিবি ধারিস যে ধার * পায় পড়ি অশ্রুপূর্ণনেত্ৰ ছলছল সে কহিল-"ধৈর্য্য ধর, শোধিৰ সকল । মানিল না হ্রাচার, সেই অভাগারে করিল ঋণের তরে বন্দী কারাগারে । গুনিয়া নৃপতি ক্রোধে আরক্ত নয়ন কহিলেন—‘ওরে দুষ্ট পাপী নরাধম! কম্বি যেরূপ দয়া আমি তোর প্রতি, না বিলি তুষ্ট অন্য প্রতি রে তেমতি।’ ক্রোধে আজ্ঞা দিল রাজা করিতে পীড়ন যত দিন ঋণ তার না করে মোচন । নিজ ভ্রাতৃদোষ নাহি ক্ষমিবে ষেজন স্বৰ্গস্থ পিতার কাছে পাইবে তেমন - একদা জিজ্ঞাগে আসি যুবা একজন— । “কিসে, শ্রেষ্ঠ প্রভো পাব অনন্ত জীবন ?”