পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

»ዓል88 নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । বালিকার মুখ স্নান হইল, সে সভরে নৌকা দক্ষিণ দিকে লাগাইতেছিল, এমন সময়ে অনাথনাথের নৌকার মাঝি ও ভৃত্যগণ গর্জন করিয়া নেৰা উত্তর দিকে লাগাইতে বগল। স্ত্রী । ওরে নবাব সিরাজদ্দৌলার ৭েটারে । ওদের হুকুম মত নৌকা লাগাইতে হবে ! - “কি ! থাকৃ মাগি ”—বলিয়া বজরা হইতে ভৃত্যগণ লাফাইয়া ডাঙ্গার পড়িতেছিল। অনাথনাথ তাহাদিগকে নিষেধ করিলেন । { রমণী তখন তাহার স্বামীর দিকে চাহিয়া বলিল,—“আমাকে ইহাৱা গালি দিতেছে, মারিতে আসিতেছে, আর তুই ফ্যাল ফ্যাল করিয়া চাহিয়া আছিস্ । অন্ধ আর কাহাকে বলে ?” স্বামী । আমি ত তখনই দক্ষিণ দিকে নেীক লাগাইতে নিষেধ করিয়াছিলাম । স্ত্রী । তুই নিষেধ করিয়াছিলি না আমি নিষেধ করিয়াছিলাম ? আমি বলিয়ছিলাম না উত্তরের বাতাস বহিতেছে, নৌকা দক্ষিণে লাগান ভাল হইবে না ? অামারই দোষ, সৰ্ব্বদা আমারই দোষ, আমি মন । শেষ কথা কটি রমণী তাহীর বদনব্যাপী বিপুল নাসিক হইতে নির্গত কঠিয়া ক্ৰন্দন করিতে করিতে নৌকীর ‘পালা’ পুতিতে লাগিল এবং বলিতে লাগিল,-“এখনও ধৰ্ম্ম আছে, এখনও চন্দ্র श्र्वी छैनञ्च श्द्र । श्राभि ७iज मांशृ८ बद्र शङ कथा दलिणांभ, छांद्र জন্ত তাহার। এত গালি দিল, মারিতে আসিল । তার উপর স্বামীর এই গালি ও তিরস্কার। হা ঈশ্বর : তুমি ইহার বিচার কবিবে। আমি মন্দ, আমার জিহব| বিষ, আর সকলেৰ জিহবায় অমৃত ।” পালাপোত হুইলে উঠি গিয়া বালিকাটিকে এক প্রস্থ প্রহার করিল,-“লক্ষ্মীছড়ি! আমার খান, মামার কথা শুনিস না। আমি