히 || ܪܓ মুলেৱৰ দ্বিতীয় বাক্যের অৰ্থ। টীকামুলম। बचांgबांय। “ন তাবাদু” ইতি। “তাবৎ” বাক্যা- “ন তাবৎ” ইত্যাদি মূলের দ্বিতীয় বাক্যের লঙ্কারে।” “অব্যভিচরিতত্ত্বম”= অব্যভি- অর্থ এক্ষণে কথিত হইতেছে। “তাবৎ” পদটী bब्रिङङ्घ-श्रकाश्व-७थङि°ााभू। বাক্যের অলঙ্কার বিশেষ। “অব্যভিচরিতত্বম” পদের অর্থ অব্যভিচরিতত্ত্ব পদের প্রতিপাদ্য ।
- “শব্দ’ইত্যত্র"পদ"ইতি বা পাঠঃ। সোঃ সং; জী: সং ।
পপুত্ৰকািৰ্বপ্ৰসনজেল ব্যাখ্যাশেজন— তাহার পর, “অনুমিতি-হেতু-ব্যাপ্তিজ্ঞান” এই সমস্ত পদের মধ্যেও সমাসান্তর এবং অর্থন্তর षॉि८छ् ; སོ་༢--ཚཕ་ལ་ অর্থে “অনুমিতি-তেতু” এবং “ব্যাপ্তিজ্ঞান” এই দুই পদের মধ্যে সমাস হইয়াছিল। কৰ্ম্মধারয়, কিন্তু, দ্বিতীয় অর্থে ইহাদের মধ্যে সমাস হইল ৭মী তৎপুরুষ। সুতরাং, প্রথম অর্থে উক্ত অনুমিতির “হেতু” হইয়াছিল যে ব্যাপ্তিজ্ঞান, তাহাই হইয়াছিল “অনুমিতিহেতু ব্যাপ্তিজ্ঞান,"এক্ষণে দ্বিতীয় অর্থে হইল। উক্ত অনুমিতি-হেতুর ঘটক যে বাপ্তিজ্ঞান, তাহাই। অর্থাৎ প্ৰথম অর্থে ব্যাপ্তিজ্ঞানটী অনুমিতির “কারণ” হইল এবং দ্বিতীয় অর্থে ব্যাপ্তিজ্ঞানটী পঞ্চাবয়ব-সম্পন্ন ন্যায়ের হেতু নামক অবয়বের অংশ হইয়া উঠিল। “ব্যাপ্তিজ্ঞান” এই পদটাতে কোন অর্থন্তর ঘটে নাই । যাহা হউক, দেখা গেল, প্ৰথম বাক্যের এই প্ৰকার অর্থ-ভেদ হইলেও ইহার সঙ্গতির কোন পার্থক্য ঘটে নাই। এইবার দেখা যাউক দ্বিতীয় বাক্যের অর্থ কি ? মুলেন্দ্ৰৰ দ্বিতীয় বাক্যোিদৰ অৰ্থ । ব্যাখ্যা-এইবার মূলগ্রন্থের দ্বিতীয় বাক্যের অর্থ করিতেছেন। দ্বিতীয় বাক্যটীি-“ন তাবৎ অব্যাভিচরিতত্বমূ৷”পূর্ব বাক্যের সহিত অন্বয় করিয়া ইহার অর্থ হয়—“ব্যাপ্তি,অব্যভিচরিDD DBBDB S SDBBDE EBSB SDBBDB SBD DDD DDS BB DBB DBDBD DEDBDDDB মাত্ৰ করিতেছে। “অবাভিচরিতত্ত্ব” শব্দের অর্থে এস্থলে অন্য কিছু বুঝিলে চলিবে না। ইহা এস্থলে একটী পারিভাষিক শব্দ। ইহার অর্থ পশ্চাদুক্ত ব্যাপ্তির পাঁচটী লক্ষণমাত্ৰ বুঝিতে হইবে; সেই লক্ষণ পাঁচটী কি, তাহ পরবত্তী বাক্যে কথিত হইতেছে। এ স্থলটা দেখিলে মনে হয়—সম্ভবতঃ নব্যতন্ত্রপ্ৰবৰ্ত্তক গ্ৰন্থকার গঙ্গেীশের পূৰ্ব্বে কোন নৈয়ায়িক সম্প্রদায় ছিলেন। তঁহারা ব্যাপ্তির লক্ষণ বলিতে অব্যভিচরিতত্ব বুঝিতেন এবং অব্যাভিচরিতত্ব পদের অর্থে তাহারা উক্ত পাঁচটা লক্ষণ বুঝিতেন। অসামান্য-বী গঙ্গেশ তাহাদের মতটা উদ্ধত করিয়া তদ্বিরদ্ধে নিজমত প্রকাশ করিতেছেন।
