9२ ব্যাপ্তি-পঞ্চক-রহস্যম। 2ਜ5ਵ ਜ22ਜ ਠPਭ | টীকামুলম। তদ অসৎ। “ন কৰ্ম্মধারয়ানमहशैgझा बछडौंशिge5eो अर्थeङि°खिকর” ইতি অনুশাসন-বিরোধাৎ । তত্ৰ (st-pity বহুব্রীহিতর-সমাস*ब्रद्धां९ । उe b 'ड९५°दखभ” देडि সাধৰ্ম্ম্য-ব্যাখ্যানবিসরে গুণ প্ৰকাশিরহস্যে’ “তদদীধিতিরহস্যে চ স্ফুটম।
- *c5९" ईडाय 'c5९ उग्र' ३डि ब। १ार्ट: ;
थe म९ ; c5ी: न९ । ‘नौचिडि" श्ङाग ‘ठनौसिडि" ইত্যাপি পাঠঃ, চৌঃ সং । ਓਟਕ - তন্নিরূপিত আধেয়তার অভাবত্ব = बछवांय। তাহা ঠিক নহে। কারণ, “কৰ্ম্মধারয় সমাসের পর মতুপ অথীয় প্ৰত্যয় হয় না, যদি বহুব্রীহি সমাস তাহার অর্থপ্ৰতিপত্তিকর হয়।” এইরূপ একটী নিয়মের বিরাদ্ধাচরণ করা হয়। আর এস্থলে কৰ্ম্মধারয় পাদটী বহুব্রীহি-ভিঃ অপরাপর সমাসকে বুঝাইতেছে। একথা “অগুণবত্ত্ব”ইত্যাদি সাধৰ্ম্মতত্ত্ব ব্যাখ্যা করিবার কালে “গুণ প্ৰকাশ রহস্য” এবং তাহার “দীধিতি-রহস্য” নামক গ্ৰন্থদ্বয় মধ্যে স্পষ্টভাবে কথিত হইয়াছে। জলহস্তদান্দি-নিরূপিত আধেয়তার অভাবত্ব । ইহা অভাবের উপর থাকে। কিন্তু ইহা হেতু” ধূমের উপর থাকিবার কথা ছিল, তাহ থাকিল না—অর্থাৎ সদ্ধোতুক অনুমিতিতে লক্ষণটা প্ৰযুক্ত হইল না । এজন্য “বৃত্তি’ শব্দ ধরিয়া অর্থ করিলে চলিতে পারে না। প্রাচীন-সন্মত বৃত্তশব্দ ধরিয়া প্ৰদৰ্শিত পথে অর্থ করিতে হইবে। কিন্তু নবীগণ প্ৰাচীন অর্থে দোষ দেখিতে পান। ...তাহারা যাহা বলেন তাহা এই— প্ৰাচীনক্ষমতেল সন নাসনাখে প্ৰখন আপত্তি। ব্যাখ্যা- এক্ষণে টীকাকার মহাশয় প্রাচীনমতে প্রথম লক্ষণের সমাসার্থে দোষ প্ৰদৰ্শন করিয়াছেন । এই দোষটী তন্মধ্যে প্ৰথম । * এখন দেখা যাউক এ দোষাটী কি ? তিনি প্ৰাচীনমতে সৰ্ব্বশুদ্ধ তিনটী দোষ প্ৰদৰ্শন করিয়া স্বয়ং সমাসাৰ্থ এ দোষটীি বুঝিতে হইলে প্ৰাচীন-মতের সমাসটী একবার স্মরণ করা আবশ্যক। थांौन-बंडव्र ग:बांगा-ब्रुद्ध =झुद्धि । श्रु९+१ांडू-डॉ.द-ङः । বৃত্তম্ভ। অভাবঃ = অবৃত্তম। অব্যয়ীভাব সমাস । সাধ্যাভাবিবতঃ অরক্তম = সাধু্যাভাববাদ বৃত্তম। ৬ষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস ।
