পাতা:নব্য-ন্যায় (ব্যপ্তি-পঞ্চক) - রাজেন্দ্রনাথ ঘোষ.pdf/১৭৪

의 Fel | NONO সাধ্যাভাববাদ বৃত্তম যাত্র অস্তি = স সাধ্যাভাববাদ বৃত্তী। সাধ্যাভাববাদ বৃত্ত+ইন। এই প্ৰত্যয়টীি মাতুপ্ত অর্থায় প্রত্যয় । সাধ্যাভাববাদ বৃত্তিনঃ ভাব: = সাধ্যাভাববাদ বৃত্তিন।--ত্ব = সাধ্যাভাববাদ বৃত্তিত্বম | এখানে দেখা যায়, অব্যয়ীভাব সমাসের পর তৎপুরুষ সমাস হইয়াছে ; এবং তাহার পর মতুপ অর্থায় ইন প্ৰত্যয় হইয়াছে। এখন “কৰ্ম্মধারয় সমাসের পর মতুপত অর্থীয় প্রত্যয় হয় না, যদি বহুব্রীহি সমাস অর্থপ্ৰতিপত্তিকর হয়”-এই নিয়ম থাকায় এস্থলে দোষ ঘটিতেছে। কারণ, এই নিয়ম-মধ্যে কৰ্ম্মধারয়-পদে বহুব্রীহি-ভিন্ন-সমাসই অর্থ। সুতরাং, উক্ত তৎপুরুষ সমাসটাও কৰ্ম্মধারয়-পদে বুঝাইতেছে। এজন্য, প্ৰথম দোষ এই যে, প্ৰাচীন মতের সমাস-বাক্যে উক্ত অনুশাসন-বিরোধ ঘটে । অবশ্য, এস্থলে আপত্তি করিতে পারা যায় যে, কন্মধারয়-পদে তৎপুরুষ সমাসকেও কেন ধরা হইল ? তদুত্তরে টীকাকার মহাশয় বলিয়াছেন যে, কৰ্ম্মধারয়-পদে তৎপুরুষ কেন, বহুব্রীহিভিন্ন সকল সমাসই ধরিতে হইবে। ইহা, গুণপ্রকাশ-রহস্য ও তাহার দীধিতি-রহস্য নামক গ্রন্থে "অগুণবত্ত্ব” এই পদের ব্যাখ্যা-স্থলে কথিত হইয়াছে। সেখানে স্পষ্ট করিয়া দেখান হইয়াছে যে, যদি কৰ্ম্মধারয়-পদে বহুব্রীহি-সমাস-ভিন্ন-সমাস না বলা হয়, তাহা হইলে “অগুণবত্ত্ব” দ্রব্যেরও সাধৰ্ম্ম্য হইয়া যায়। অথচ তাহা হওয়া উচিত নহে। তাহা কেবল দ্রব্য-ভিন্নেরই সাধৰ্ম্ম্য । দেখ, যদি উক্ত অনুশাসনের কৰ্ম্মধারয়-পদে বহুব্রীহি-সমাস-ভিন্ন-সমাস না বলা হয়, তাহা হইলে “অগুণবত্ত্ব” পদের সমাস হউক।-- গুণন্ত অভাবঃ = অণ্ডণম-অব্যয়ীভাব সমাস । অগুণম যত্র অস্তি তৎ='অগুণ +বতুপ-অগুণবৎ, অর্থাৎ গুণের অভাৰ श्ड ड0छ-डीश् । অগুণবতঃ ভাবঃ = অগুণবৎ + ত্ব-অগুণবত্তম। অর্থাৎ গুণের অভাব যাহাতে আছে, তাহারা ভাব । SgEBD DBDDDD DDBB S BB DBBBSSSSLDBDD S BBSS S BBBBDS SDS DBDDDD সমাসটী কৰ্ম্মধারয় সমাস নহে। কিন্তু, তাহা হইলে “অগুণবত্ত্ব” দ্রব্যেরও সাধৰ্ম্ম্য হইতে পারে ; কারণ, দ্রব্য, উৎপত্তিকালে গুণশূন্য থাকে, যেহেতু গুণের প্রতি দ্রব্য, তাদাত্ম্য-সম্বন্ধে কারণ হয়। অর্থাৎ তাহ তখন গুণাভাববান বা অগুণবান-পদবাচ্য হয়। কিন্তু, যদি উক্ত অনুশাসনের কৰ্ম্মধারয়-পদে বহুব্রীহি-সমাস-ভিন্ন সমাসকে ধরিয়া উক্ত অব্যয়ীভাব সমাসকেও গ্ৰহণ করা যায়, তাহা হইলে পূর্বের ন্যায় অব্যয়ীভাৰ সমাসের পর আর মতুপত প্ৰত্যয় করিয়া “অগুণবন্তৰ” পদ সিদ্ধ করা যাইতে পরিবে: না । সুতরাং, ইহার তখন সমাস করিতে হইবে