পাতা:নব্য-ন্যায় (ব্যপ্তি-পঞ্চক) - রাজেন্দ্রনাথ ঘোষ.pdf/১৮১

8O बाथि-°थक-झश्रुअन् । ਫਠਭ Pਵ ਵਗੁ कांमूलम् । बत्रांबाबां । “সাধ্যাভাবাধিকরণবৃত্তাভাব’শৰ্চ তাদৃশ্য- সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতার অভাবটী বৃত্তিত্ব-সামান্যাভাবে বোধ্যঃ * প্রকার বৃত্তিত্ব-সামান্যের অভাব বুঝিতে তেন “ধূমাবান বহ্নেঃ” ইত্যাদেী "t. “ধূমাবান বহেঃ” ইত্যাদি স্থলে «وg ܓ* ལྷག་མ་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་ ধূমাভাবাধিকরণ যে জলহ্রদদি, তন্নিরূপিত বৃত্তিতার অভাব,এবং ধূমাভাবাধিকরণ-নিরূপিত ভাবস্য চােবহেী সত্ত্বেইপি ন অতিব্যাপ্তিঃ । বৃত্তিত্ব ও জলস্ক-এতদ উভয়ত্বাবচ্ছিদের যে 事 “বৃত্তাভাব-” ইত্যত্র '-बूखिद्धाछाद-" 'ਲ- অভাব, তাহারা বাহিতে থাকিলেও অতিবৃত্তিত্ব" ইত্যন্ত্ৰ”-তাদৃশবৃত্তি-” সোঃ সং। + “উভয়ত্ব-” ব্যাপ্তি হয় না । हेङद्ध '-7छद्मज्ञांना-” cनl: न९; cौः न९ ; क्षेऊाश्रि श्रीछंi: । নব্যাখ্যা-এখন হইতে প্ৰথম লক্ষণাটীর প্রত্যেক পদার্থের মধ্যে যে রহস্য নিহিত আছে তাহাই কথিত হইতেছে। বস্তুতঃ এই রহস্যটুকু না বুঝিতে পারিলে লক্ষণাটীর প্রকৃত তাৎপৰ্য্যই হৃদয়ঙ্গম করা হইল না। পূর্বে ইহার অতি স্থূলভাবে অর্থ লিপিবদ্ধ করা হইয়াছে ( ৪৫ পৃষ্ঠা ), এক্ষণে টীকা অবলম্বনে ইহার নিগুঢ় অর্থ প্রকাশে যত্নবান হওয়া গেল। প্রকৃতপক্ষে এই স্থল হইতেই গ্ৰন্থারম্ভ । এখন “সাধ্যাভাববাদ বৃত্তিত্বম” এইট প্রথম লক্ষণ। সমাস-বিচারকালে দেখা গিয়াছে ইহার অর্থ হইয়াছে—“সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তার অভাব “হেতুতে থাকাই ব্যাপ্তি।” অর্থাৎ সাধ্যের যে অভাব, সেই অভাবের যে অধিকরণ, সেই অধিকরণ দ্বারা নিরূপণ করা যায় এমন যে বৃত্তিতা বা আধেয়তা, সেই আধেয় তার অভাব যদি হেতুতে থাকে, তাহা হইলে তাহাই হইবে-ব্যাপ্তি । এক্ষণে টীকাকার মহাশয় এই লক্ষণমধ্যস্থ আবৃত্তি অর্থাৎ আধেয়তার অভাব এই পদ-মধ্যে যে রহস্য নিহিত আছে, তাহাঁই উদঘাটন করিতেছেন। डिनि दविड0छन 6 (6श्ल qqiLBuBuuBBuuD BiBuBuuBDBuBuB BuBuBiuiBBuuBuBuBuzuB BuBDuuD E কারণ, ইহা যদি না বলা যায়, তাহা হইলে বিশেষাভাব ধরিয়া লক্ষণাটীতে অতিব্যাপ্তি দোষ দেখান যাইতে পারে। এখন দেখা যাউক, “আধেয়তা-সামান্যের অভাব” পদের অর্থ কি, এবং উহ ন বলিলে কি করিয়া লক্ষণমধ্যে অতিবাপ্তি দোষ প্ৰবেশ করে। প্রথমতঃ, “আধেয়ত-সামান্যের অভাব বলিতে মােটামুটী কি বুঝায় দেখা যাউক । ইহার অর্থ-আধেয়তা বলিতে যত প্রকার আধেয়তা বুঝায়। সেই সকল প্রকার আধেয়তা