পাতা:নব্য-ন্যায় (ব্যপ্তি-পঞ্চক) - রাজেন্দ্রনাথ ঘোষ.pdf/১৮৩

8央 बां&ि-°iक्षक-ब्रञ्छ्श्छन् । পরন্তু, এস্থলে সামান্যাভাব নিবেশ না করিলে অব্যাপ্তি দোষও হয় ! টীকাকার মহাশয় বিষয়টি সহজ ভাবিয়া সে দোষের কথা। আর উত্থাপন করেন নাই । তিনি কেবল সামান্যভাবের ইতার-বারিক অংশের উপর লক্ষ্য করিয়া সামান্তাভাব নিবেশ না করিলে লক্ষণটির নো অতিবাপ্তি দোষ হয় তাহার কথাই বলিয়াছেন। আমরা, টীকাকার মহাশয়ের কথিত এই অতিবাপ্তি দেসিটী বিবৃত করিয়া। পরে উক্ত অব্যাপ্তি দোসিটর কথাও বলিব এবং তৎপরে এই সামান্তভাবের ঐ অংশ দুইটাও পৃথক করিয়া প্ৰদৰ্শন করিব, যেহেতু অধ্যাপাপসমীপে ইহা সকলেই শিক্ষা করিয়৷ থাকেন। এখন দেখা যাউক সামান্তাভাব নিবেশ না করিলে অতি বাপ্তি দোসটা কি করিয়া। ঘটে । অবশ্য অতিবাপ্তির অর্থ আমরা ৪। ৫ পৃষ্ঠায় বলিয়াছি । ইহার সংক্ষেপে অথDOBDBD S SYBYDS DSBLBSS S YBDBS SDBBBSJDTKDKEBD BDBzBB S S BBBDLY S DD SS SBDLL শব্দের অর্থ-কোন কোন লক্ষে লক্ষণ না যাওয়া। ইহা ঐ লক্ষণের ভাগাসিদ্ধি দোষ । এইরূপ লক্ষণের আর একটা দোষ আছে, তাহার নাম অসম্ভব, ইহা এস্থলে উল্লেখ করা। হয় নাই, কিন্তু এই প্রসঙ্গে তাঁহার ও অর্থটা জানিয়া রাখা। "ভাল। ইহার অর্থ-লক্ষ্য মাত্রে লক্ষণ না সাওয়া । ইহা ঐ লক্ষণের স্বরূপাসিদ্ধি দেন । সাউক, এসব অবাস্তর কথা। এখন দেখা যাউক, “সাপা ভগবাদিকরণ-নিরূপিত আপেয়তার 'অভাব” বালিতে “সাধ্যাভাবাধিকারণ-জলকুন্দাদি-নিরূপিত আপোন্নতার অভাব।” বুঝিলে অতিবাপ্তি দোষটা কি করিয়! তয় । এতদুদ্দেশ্যে একটা অসদ্ধেতুিক অনুমিতির স্থল গ্ৰহণ কল্প। যাউক ; কারণ, এই আসদ্ধেতুিক স্থলটা উক্ত বাপ্তি লক্ষণের অলক্ষণ । পুৰ্ব্ব রীতি অনুসারে এই অসদ্ধেতুিক অনুমিতির স্তল একটী পর। যাউক 44. ?? সুতরাং, এপন দেখি, ত হই4ে, “এই অসদ্ধাতুক অনুমিতির দৃষ্টাস্তে লক্ষণটা কি রূপে যায় । এপন দেপ এপানে, সাধা = ধুম ; হেতু –বচ্ছি। সাধাভাব = পূমাভাব ! সােপাভাবাধিকরণ, == ধূমাভাবাধিকরণ । ইহা অবশ্য জলহুদ, সর্ট, পাট, তপ্ত আয়োগোলক প্রভৃতি যাবাদ বস্তু। কারণ, ধূম তথায় থাকে না। সাধাভাবাধিকরণ নিরূপিত আধেয়তা = ইহা, উক্ত জলাহ্রদ, ঘাট, পট তপ্ত-আয়ো গোলিকাদিতে যাহা থাকে। সেই আধেয়ের ধৰ্ম্ম । এখানে যদি “সামান্যাভাব” নিবেশ না করা যায়, তাহা হইলে উক্ত জলাহ্রদাদির মধ্যে যেGD BuBBDDS DKDE DBBu DBDBBDStttBBBDB BKSDGGDuB DDBDB BDBS KBDSBDS KJDS 0DBuuBBDS KDS DYSKSDBtBESBtBBBtT KLEDuS DBBSBD S SBKDtSKES ššš