পাতা:নব্য-ন্যায় (ব্যপ্তি-পঞ্চক) - রাজেন্দ্রনাথ ঘোষ.pdf/১৮৫

88 बाखिँ-°थक-ब्रश्शन्। অভাব ঘটলে নিশ্চয়ই উভয়ের অভাব ঘটবে। সুতরাং, দেখা গেল “সামান্যাভাব” নিবেশ না করিলে লক্ষণাটী এইরূপেও অসদ্ধেতুক অনুমিতির দৃষ্টান্তে যাইতেছে, অর্থাৎ তাহা হইলে লক্ষণের অতিব্যাপ্তি দোষ ঘটিতেছে। কিন্তু, যদি “সামান্যাভাব” নিবেশ করা যায়, তাহা হইলে ‘সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত আধেয়ত্বভাব” বলিতে সাধ্যাভাবের সমুদয় অধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তার সহিত হেতুবহির ধৰ্ম্ম-ভিন্ন অন্য কোন ধৰ্ম্ম, যথা-“জলত্বকে” মিশ্ৰিত করিয়া উভয়ের অভাবকে ধরা যাইতে পরিবে না ; পরন্তু, সাধ্যাভাবের সমুদায় অধিকরণ-নিরূপিত কেবল আধেয়তাকেই ধরিয়া তাহার অভাব ধরিতে হইবে। কারণ, সামান্যাভাব বলায় আধেয়তা-সামান্যেরই অভাব বুঝায়,আধেয়তা ও অপর এই উভয়ের অভাব বুঝায় না। সুতরাং, সাধ্যাভাবাধিকরণ যে তপ্ত-আয়োগোলক, তন্নিরূপিত আধেয়তার অভাব, হেতু যে বহি, তাঁহাতে পাওয়া যাইবে না । অতএব, লক্ষণটি এই আসদ্ধেতুক অনুমিতির দৃষ্টাস্তে যাইবে না, অর্থাৎ তাহা হইলে লক্ষণের অতিবাপ্তি দোষটি নিবারিত হইবে । যাহা হউক, এতদূরে আসিয়া দেখা গেল, সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত আধেয়ত্বভাবকে “সামান্যাভাব” বলিয়া নিবেশ না করিলে কি করিয়া অতিবাপ্তি দোষ হয়। অবশ্য মনে রাখিতে হইবে ইহা সামান্যভাবের ইতার-বারক দল না দিলে ঘটে। এইবার দেখা যাউক, এই সামান্যাভাবটী নিবেশ না করিলে কি করিয়া অব্যাপ্তি দোষ ঘটে । অবশ্য এই অব্যাপ্তি, সামান্যাভাবের ইতার-বারক দল দেওয়াতেই ঘটিয়াছে। যাহা হাইক, এখন একটী সদ্ধৌতুক অনুমিতির স্থল গ্রহণ করিয়া দেখিতে হইবে লক্ষণ-মধ্যে সামান্যাভাব নিবেশ না করিলে লক্ষণটি কিরূপ হয় এবং পরিশেষে কি জন্য উহা উক্ত স্থলে প্ৰযুক্ত হয় না। এতদনুসারে প্রথমতঃ সদ্ধোতুক অনুমিতির স্থল একটি ধরা গেল 4. ਮੂਕ?? তৎপরে দেশ, সামান্তাভাব নিবেশের পূৰ্ব্বে লক্ষণটী ছিল— “সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তানিষ্ঠপ্ৰতিযোগিতার অভাব।” এবং সামান্যাভাব নিবেশ করিলে লক্ষণাটী হয় “সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তাসমান্যের অভাব।” কিন্তু যদি সামান্তাভাব মধ্যে নুন্যবারক বিশেষণ নিবেশ না করা যায়, তাহা হইলে লক্ষণাটী “অধিকরণ-নিরূপিত আধেয়তা-সমান্যের অভাব।” অথবা কেবল মাত্ৰ “ख्ाg१झड5ामाभाfछन्। 'डाङादইত্যাদি প্ৰকাশ, ও হইতে পারে।