পাতা:নব্য-ন্যায় (ব্যপ্তি-পঞ্চক) - রাজেন্দ্রনাথ ঘোষ.pdf/২১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S. वIाथि-°थक-ब्रश्शू। “বৃত্তিতাবচ্ছেদক-সংসৰ্গতাবিচ্ছেদকতাপ্রতিযোগিক-পৰ্য্যাপ্তি-সম্বন্ধের অনুযাগিতাবিচ্ছেদক যে "রূপ” তাহাই বৃত্তিতাবচ্ছেদক-সম্বন্ধের সংসৰ্গতাবিচ্ছেদকের অভীষ্ট সংখ্যা” ; এখন বলা হইল উহা“বৃত্তিতাবচ্ছেদক-সংসৰ্গতাবিচ্ছেদকতাত্বিাবচ্ছিন্ন-প্ৰতিযোগিক-পৰ্য্যাপ্তি-সম্বন্ধের অনুযোগিতাবচ্ছেদক যে “রূপ” তাহাঁই বৃত্তিতাবচ্ছেদক সম্বন্ধের সংসৰ্গতাবিচ্ছেদকের অভীষ্ট সংখ্যা।” সুতরাং, এখন তাহা হইলে বলা চলে যে, হেতুতাবচ্ছেদক সম্বন্ধের যে পৰ্য্যাপ্তিটী হইবে, তাহাতে উক্ত রূপান্বয়ের ঐক্য থাকা আবশ্যক। অর্থাৎ “হেতুতাবচ্ছেদক-সংসর্গতাবিচ্ছেদকতাত্মাবচ্ছিন্ন-প্ৰতিযোগিতাক যে পর্যাপ্তি সম্বন্ধ, সেই পৰ্য্যাপ্তি-সম্বন্ধের অনুযোগিতাবিচ্ছেদকাষে রূপটি তাহাই যদি বৃত্তিতাবচ্ছেদক-সংসর্গত।াবচ্ছেদকতাত্বিাবচ্ছিন্ন-প্ৰতিযোগিতাক যে পৰ্য্যাপ্তি সম্বন্ধ, সে পৰ্য্যাপ্তি সম্বন্ধের অনুযোগিতাবচ্ছেদক “রূপ” হয়, তাহা হইলে, যে হেতুতাবচ্ছেদক-সম্বন্ধে সাধ্যা ভাবাধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতা ধরিতে হইবে,সেই সম্বন্ধের নূনতাধিক্য দোষ আর ঘটবে না”। পরস্তু, এই রূপদ্বয়ের ঐক্য-সম্পাদনা করিয়া এই পদার্থটিকে সাধাভাবাধিকারণ-নিরূপিত বৃত্তিতার বিশেষণ স্থানীয় করিবার জন্য নৈয়ায়িকগণ, যে-সব কৌশল অবলম্বন করিয়াছেন, তাহাও বড় সহজবোধ্য নহে। তাহাতেও জানিবার ও বুঝিবার অনেক কথা আছে ; আমরা সে সব কথা এস্থলে আর উত্থাপন না করিয়া নিয়ে দুই একটী প্ৰকারি-মাত্ৰ প্ৰদৰ্শন করিলাম । বলা বাহুল্য, এই পৰ্য্যাপ্তি-ঘটিত পদার্থটিকে বাপ্তিলক্ষণোক্ত বৃত্তিতার বিশেষণ স্থানীয় করাই আবশ্যক ; কারণ, এস্থলে প্ৰসঙ্গই উঠিয়াছে যে, সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত যে বৃত্তিতাভাবটী ব্যাপ্তি, সেই বৃত্তিতাটী কোন সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন-তাঁহাই নির্ণয় করা । যাহা হউক, ন্যায়ের ভাষায় হেতুতাবিচ্ছেদক সম্বন্ধের এই পৰ্যাপ্তি সমন্বিত ব্যাপ্তিলক্ষণাটী ষেরূপে বলিতে হয়, তাহার একটী প্ৰকার এই— “হেতুতাবচ্ছেদক-সংসর্গত বিচ্ছেদকতাত্বিাবচ্ছিন্ন-প্রতিযোগিক-পৰ্য্যাপ্তি-সম্বন্ধের অনুষোগিতাবিচ্ছেদক যে “রূপ” তাহাতে স্বাবচ্ছেদক-সংসর্গতব্বচ্ছেদকতাত্বিাবচ্ছিন্ন-প্রতিযোগিক-পৰ্য্যাপ্তি সম্বন্ধের অনুযোগিতাবিচ্ছেদকত্ব-সম্বন্ধে বৃত্তি, যে সাধাভাবাধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতা, সেই বৃত্তিত-সামান্তের স্বরূপ-সম্বন্ধে যে অভাব, তাহাঁই ব্যাপ্তি” । এস্থলে লক্ষ্য করিবার বিষয় এই যে, উক্ত রূপদ্ধরের ঐক্য-সম্পাদন করিবার অভিপ্ৰায়ে বাক্যের প্রথম ভাগান্তর্গত রূপটিতে বৃত্তিতাকে স্থাপন করা হইয়াছে, এবং উক্ত বাক্যের দ্বিতীয় ভাগান্তর্গত রূপটীতে যে অবিচ্ছেদকত্ব ধৰ্ম্মটী আছে, তাহাকে উহাদের মধ্যে সম্বন্ধ রূপে গ্ৰহণ করা হইয়াছে। বাস্তবিকপক্ষে সম্বন্ধ-সাহায্যে নৈয়ায়িকগণ সকলকেই সকলের উপর স্থাপন করিতে পারেন। এমন কি, যাহাদিগকে সাধারণতঃ নিতান্ত অসম্বন্ধ বলিয়া বিবেচিত হয়, নৈহায়িকগণ সম্বন্ধ-গঠন করিয়া তাহাদিগকে পরস্পরে সম্বন্ধ করিতে পারেনএকের উপর অপরকে স্থাপন করিতে পারেন। যেমন, যে ব্যক্তি, একটী ঘট ব্যবহার