পাতা:নব্য-ন্যায় (ব্যপ্তি-পঞ্চক) - রাজেন্দ্রনাথ ঘোষ.pdf/২৪৮

প্ৰথম লক্ষণ । yo আধেয়ের ধৰ্ম্মম্বারা নিরূপিত হয় তাহার ভাব । সুতরাং, অধিকরণ তাকে কোন সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন বলিতে হইলে প্ৰথমে আমরা আধেয়তাকেই পাই, অর্থাৎ বাস্তবিক পক্ষে আধেয়তাকেই সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন করিয়া ধরি । এখন এই আধেয়তা দ্বারাই অধিকরণত নিরূপিত হয় বলিয়া অধিকরণতাকে আর কোন সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন করিয়া ধরিবার প্রয়োজন হয় না ; এবং যেহেতু প্ৰয়োজন হয় না, সেই হেতু অনাবশ্যক যাহা ধরা যাইবে, তাহাতেই গৌরব দোষ নিশ্চিতই ঘটিবে। এজন্য, এস্থলে “সাধ্যাভাবের অধিকারণটা কোন সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন হইবে।” এই কথায় বুঝিতে হুইবে যে, সাধ্যাভাবের উপর যে আধেয়তা আছে, তাহাকে বিশেষণতা-বিশেষসম্বন্ধাবচ্ছিন্ন করিয়া ধরিয়া তাহার দ্বারা যে অধিকরণতাকে নিরূপণ করা যায়, সেই অধিকরণত যাহার ধৰ্ম্ম, সেই অধিকরণকে ধরিতে হইবে । বাস্তবিক কথা। এই যে, কোন কিছুকে সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন করিয়া উল্লেখ করিবার কারণ এই যে, উহার প্রতিবন্ধ্য, প্ৰতিবন্ধকভােব নির্ণয় করিয়া বলা, ইহা না করিলে পদার্থ-নির্ণয হয় না। এখন দেখা “ঘাঁটবন্ধুতলং”, অথবা “বহ্নিমান পৰ্ব্বতঃ” ইত্যাদির প্রতিবধ বা প্রতিবন্ধক “ঘটাভাববস্তুতলং” অথবা “বঙ্গল্য ভাববান পৰ্ব্বতঃ" ইত্যাদি হয় । এস্থলে আধেয়তা বা অধিকরণত যাহাকেই সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন বলা হউক না কেন, তাহাতে লাঘব গৌববাদি কোন ক্ষতিবৃদ্ধি হয় না। পরস্তু, বিনিগমনাবিরহ প্ৰযুক্ত উভয়কেই সম্বন্ধবিচ্ছিন্ন বলিয়া নির্দেশ করা চলিতে পারে। কিন্তু, তথাপি এমন স্থল আছে, যেখানে লাঘবরূপ বিনিগমানা আছে। দেখা “সমবায়েনাবৃত্তি গণনং” ইত্যাদির প্রতিবন্ধ্য বা প্রতিবন্ধক হয়, নিৰ্দ্ধৰ্ম্মিক “সমবায়েন গগনাবান ৷” এই স্থলে প্ৰতিবন্ধ তা বা প্রতিবন্ধকতা নির্ণয করিতে অধিকরণ তাকে সম্বন্ধবিচ্ছিন্ন বলিয়। যদি স্বীকার করা যায়, তাহ। হইলে অধিকরণত অধিক আবশ্যক হয় বলিয়া গৌরব দোষ হয়। uuD Bu DKBD DB BB BDS SKEDDBYYBD DDDYBBY DDBD BBB BBBBDSDCBDBBDBDBDBDBDD KDDS SLuBDB BBBD DDDBD BDBBB BD BDDBD DDOuD BBDB DBDBBB DBD SS SDD BD DBDB DBB DuD DBu KBB BDSDBBBDDBBDBBBBBDS KKDS BBB BBDBDB S KKD DDD DDDSS S SDDDB BB DDDLBDD আপত্তি করা হয়, তাহা হইলে বলিব আধেয়তানিরূপকত্ব ভিন্ন অধিকরণত বলিয়া একটা স্বতন্ত্র পদাৰ্থ নাই, ঐ আধেয়তাতেই ‘সমবায়েন” ইহার অন্বয় । যাহা হউক, পরিশেষে এই প্রসঙ্গে আর একটী জিজ্ঞাস্য হইতে পারে। ইতিপূর্বে আমরা দেখিয়াছি, ব্যাপ্তি-লক্ষণের প্রত্যেক পদার্থ, একটা ধৰ্ম্ম ও একটা সম্বন্ধদ্বারা অবচ্ছিন্ন বলিয়া নিদিষ্ট হইতে ছিল । যেমন, বৃত্তিতাভাবটী— সামান্য-ধৰ্ম্ম দ্বারা অবচ্ছিন্ন এবং স্বরূপসম্বন্ধ দ্বারা অবচ্ছিন্ন, ঐ রূপ সাধ্যাভাবটী-সাধ্যতাবচ্ছেদক-ধৰ্ম্মাবচ্ছিন্ন এবং সাধ্যতাবচ্ছেদকসম্বন্ধাবচ্ছিন্ন, ইত্যাদি। এক্ষণে এস্থলেও দেখা গেল, টীকাকার মহাশয় বলিতেছেন যে, সাধ্যাভাবাধিকারণটী অর্থাৎ সাধ্যাভাবের আধেয়তাটা স্বরূপ-সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন হইবে। সুতরাং, এক্ষণে জিজ্ঞাস্য হইতে পরিবে যে, সাধ্যাভাবের আধেয়তাটা কোন ধৰ্ম্মাবচ্ছিন্ন কি নহে ? iDBDDBDB BB D BSDS BDLLDBDDB DBDLSDDD BD DBBDBDBD DBDSBDBBDB মহাশয় এস্থলে বলেন নাই বটে, কিন্তু একটু পরেই একথা। তিনি বলিবেন। তিনি কিয়দূরে যাইয়া “গুণকৰ্ম্মাণ্যত্ববিশিষ্ট-সত্তাভাববান গুণত্বাৎ” ইত্যাদি স্থল প্রদর্শন করিয়া বলিবেন যে, সাধ্যাভাবের আধেয়তাটী সাধ্যাভাবিত্ব-ধৰ্ম্মাবচ্ছিন্ন হইবে। eSDLDLDK KBBB DBD DD DBDBB BBD DBDBB gDBu DBB LD DDDLu প্রদত্ত হইতেছে।