পাতা:নব্য-ন্যায় (ব্যপ্তি-পঞ্চক) - রাজেন্দ্রনাথ ঘোষ.pdf/৩২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰথম লক্ষণ । Db-? অধিকরণ ধরিতে হইবে ; যেহেতু, যে সম্বন্ধে সাধ্যাভাবাধিকরণ ধরিতে হইবে, তাহা “সাধ্যতাবচ্ছেদ ক-সম্বন্ধাবচ্ছিন্ন-প্রতিযোগিতাক-সাধ্যাভাবিবৃত্তি-সাধ্যসামান্বতীয় প্ৰতিযোগিতাবিচ্ছেদক-সম্বন্ধ” এবং ইহা যে এগানে কালিক-সম্বন্ধ, তাহ ইতি পূর্বেই কথিত হইয়াছে। ভন্নিরূপিত বৃত্তিতা = জন্য পদাৰ্থ বা মহাকাল-নিরূপিত বৃত্তিতা । এই বৃত্তিতার অভাব=ইহ থাকে, জন্য ও মহাকাল ভিন্ন পদার্থের ধৰ্ম্মের উপর। আর এই পদার্থ যদি এস্থলে “আত্ম৷” ধরা যায়, তাহা হইলে এই বৃত্তিত্বাভাবি থাকিবে আত্মত্বের উপর । কারণ, আত্মত্ব থাকে আত্মার উপর । ওদিকে, এই আত্মত্বই হেতু ; সুতরাং, হেতুতে সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিরূপিত বৃত্তিতার অভাব পাওয়া গেল-অর্থাৎ ব্যাপ্তি-লক্ষণটা এই স্থলে প্ৰযুক্তি হইতে পারিল। 。शेंद्र Cथं श्रॆष्ठं - ৫ । এস্থলে “সাধ্যতাবচ্ছেদ ক-সম্বন্ধা বিচ্ছিন্ন-প্ৰতিযোগিতাক-সাধ্যাভাবিবৃত্তি” এই বিশেষণটুকু না দিয়া কেবল “সাধ্যসামান্যীয়-প্রতিযোগিতা বিচ্ছেদ ক-সম্বন্ধ” বলিলে অপর কোন गश्क * [ ९ग्र। शाम ? এতদুত্তরে পাওয়া যায় যে, ঐ বিশেষণটুকু না দিলে ঐ সম্বন্ধটী “কালিক” অথবা “স্বরূপ।” এই দুইটী সম্বন্ধের মধ্যে যে কোনটিকেই ধরা যাইতে পারে। কারণ, দেখি এখানে সাধ্য = আত্মত্ব-প্ৰকার ক-প্রমাবিশ্যে তার কালিক-সম্বন্ধে অভাব। ইহা স্বরূপ-সম্বন্ধে সাধ্য। সাধ্যসামান্যীয়-প্ৰতিযোগিতা। ==সাধ্যা ভাবে আিম যে অভাব ধরিলে সমগ্ৰ সাধ্য-স্বরূপ হয়, সেই অভাবের প্রতিযোগিতা ; সুত খাং, যে প্ৰতিযোগিতা সাধ্যাভাবের উপর থাকে, ইহ। সেই প্ৰতিযোগিতা। অতএব দেখা যাইতেছে, এই প্ৰতিযোগিতানিৰ্ণয় করিতে হইলে অগ্ৰে সাধ্যা ভাবটী নির্ণয় করিতে হইবে ; কারণ, এস্থলে সেই সকল সাধ্যা ভাপ ই প্ৰযোজন, যাহ। দিগকে অবলম্বন করিয়া সাধ্যলামানীয় প্ৰতিযোগিতাকে পাওয়া যায় । যেহেতু, সাধ্যাভাব ও সাধ্যের নানা সম্বন্ধে অভাব EB DLD BB DDuDJ S KEDSS BBDDS gg KDBBB gLDBBDBDS নিৰ্ণয়-নিমিস্ত অগ্ৰে সাধ্যাভাবটী নির্ণয় করা যাউক - সাধ্যা ভাব = এস্থলে এই সাধ্যা ভাব দুইটা হইতে পারে । কারণ, উক্ত সাধ্যের দুইটী বিভিন্ন সম্বন্ধে অভাব ধরিয়া সেই দুইটী সাধ্যা ভাবের পুনরায় দুইটী সম্বন্ধে অভাব ধরিলে উক্ত দুইটী সাধ্যাভাবের উপর্বেই সাধ্য সামান্তীয়-প্ৰতিযোগিতা থাকে। কারণ, দেখ, সাধ্য = আত্মত্ব-প্ৰকারক - প্ৰমাবিশেষ্য তার কালিক-সম্বন্ধে অভাব, ইহার যদি স্বরূপ-সম্বন্ধে অভাব ধরা যায়, তাহা হইলে সাধ্যা ভাব হইল “আত্মত্ব-প্ৰকারকপ্ৰমাবিশেষ্যতা” এখন, এই সাধ্যাভাবের অবাব যদি কালিক-সম্বন্ধে অভাব ধরা যায়, তাহা হইলে এই সাধ্যাভাবাভাবটী হইল “আত্মত্ব-প্ৰকারক-প্ৰমাবিশেষ্যতার }rtصي