চতুর্থ লক্ষণ । SObre সুতরাং, দেখা গেল, এই লক্ষণের উক্ত অর্থানুসারে এই লক্ষণাটী অসদ্ধেতুক-অনুমিতিइल वांछेळ न । ৩ । এইবার আমাদিগকে দেখিতে হইবে “সাধ্যাভাবাধিকরণের” সাকল্য বিশেষণটিী না দিলে “ধূমাবান বহ্নেঃ” স্থলে কেন অতিব্যাপ্তি-দোষ হয় ।” দেখ, এস্থলে তাহা না দিলে লক্ষণটি হইল-সাধ্যাভাবাধিকরণ-নিষ্ঠ-অভাব-প্ৰতিযোগিত্বই DLLSS S LLLLDB gLLDL LKKBBBDS BDDurDBSBDBuu BBD DDYS | || VINRUSAK ARC--- সাধ্য = ধূম। সাধ্যাভাব – ধূমাভাব । সাধ্যা ভাবের অধিকরণ = ধূমা ভাবে বা অধিকরণ, অর্থাৎ জলহদাদি ধরা যাউক । কারণ, এস্থলে “সকল” পদটিকে অধিকরণ-পদের বিশেষণ রূপে গ্ৰহণ করা হয় নাই, অর্থাৎ সকল পদটীকে সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করায় ধূমাভাবের নানা BB BDS BBSDBDSKKDBS 0 S YYDDDSLSYBLBBB BDDB BDBSJKDDBBD DLLK DBBSDB BDD YYuBDDDBT DBSJKBK S এই অধিকরণনিষ্ঠ অভাব = বিহ্ব্যভাব । কারণ, বহি, জলহন্দে থাকে না । এই অভাব-প্ৰতিযোগিতা = বহ্নিতে থাকিল । ওদিকে, এষ্ট বহ্নিই হেতু ; সুতরাং, হেতুতে সাধ্যা ভালাধিক বণ-নিষ্ঠ অভাব-প্ৰতিযোগিত্ব পাওয়া গেলা-লক্ষণ যাইল-আর্থাৎ এই লক্ষণেব আতি ব্যাপিং-দোষ হইল । সুতরাং, দেখা গেল, “সকল” পাদটীকে ত্যাগ করিলে এই লক্ষণের অভিব্যাপ্তি-দোষ হয়। ৪ । এইবার দেখা যাউক, এস্থলে “সাকল্য’ সাধ্যাভাবাধিকরণের বিশেষণ বলিলে “ধূমাবান বহৃেঃ” স্থলে কেন অতিব্যাপ্তি-দোষ হয় না। দেখ, এস্থলে,- সাধ্য = ধূম। সাধ্যাভাব = ধূমাভাব। সাধ্যাভাবের সকল অধিকরণ = ধূমাভাবের সকল অধিক বণ, অর্থাৎ জলাহ্রদাদি ও অয়োগোলক প্রভৃতি সমুদায় ধূমশূন্য বস্তু হইল ) এস্থলে “সকল” পাদটীকে সাধ্যাভাবাধিকরণের বিশেষণরূপে গ্ৰহণ ক খায় পূর্বের ন্যায় এখন আর আয়োগোলককে ত্যাগ করিয়া কে বল জলাহ্র দাদিকে গ্ৰহণ করিতে পারা গেল না । এই অধিকরণ-নিষ্ঠ-অভাব = ঘটাভাব, পটাভাব প্ৰভৃতি । ইহা আর পূর্বের ন্যায় DB BDD DBBDBD KBDD DS S BBDES BB DLDt DBKDB KDB BDSDi D , অয়োগোলৰুে থাকে না । অৰ্থাৎ, সকাল-অধিকরণ-নিষ্ঠ- অতাব আর বহৃ্যভাব DDB BD S BBBDBS DDBDDBS YDBDBtD DuDS
- : GQ
