পাতা:নব্য রাসায়নী বিদ্যা ও তাহার উৎপত্তি - প্রফুল্লচন্দ্র রায়.pdf/৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
৪৬
নব্য রাসায়নী বিদ্যা ও তাহার উৎপত্তি
৪৬

৩ তাহার উৎপত্তি। একটু নাড়িলেই পুৰ্ব্ববৎ সাদা হইয়া যাইবে। এবং জল থিতিলে সাদ। সাদ। কণিকা পাত্রের নিম্নে পড়িয়া থাকিবে। এই উভয় পরীক্ষা দ্বারা ইহাও প্রমণ হইল যে ফুসফুস, হইতে যে বায়ু আমরা প্রশ্বাসের সহিত ত্যাগ করি—আর অঙ্গার দগ্ধ হইলে যে বায়ু উৎপন্ন হয়—ইহারা সমগুণ বিশিষ্ট। অর্থাৎ পূর্বোক্ত “আবদ্ধ বায়ু” ও অঙ্গারকা বায়ু একই পদার্থ। অম্ল ও ক্ষার এবং উহাদের গুণাপচয়। অম্ল ও ক্ষার এক প্রকার সম্বন্ধ সূত্র আবদ্ধ । প্রাচীন ঋষিরা এই অন্নাত্মক ও স্নারাত্মক পদার্থের পার্থক্য লক্ষ্য করিয়াছিলেন এবং উভয়ের বৈষম্য বােধগম্য করাইবার জন্য মস্তিস্ক চালনা করছেন। বৈশেষিক দর্শন মতে পৃথিবী ও অগ্নিগুণের আধিক্যে অম্নরস এবং কটু ও লবণ রসাধিক্যে ক্ষাররস উৎপন্ন হয়। ক্ষার ও অম্ল যে পরস্পর বিরুদ্ধ ভাবাপন্ন অর্থাৎ ক্ষারের সহিত অম্ন মিশ্রিত করিলে গায়েব কটু তীক্ষ্ণতা ও অম্লের অম্লত। বিনষ্ট হয় তাহা সুতেও আলোচিত হইয়াছে।* এখন পাঠকগণ সহগেই বুঝিতে পারিবেন।য যাহারা অন্ন রােগে

  • সেনাম্নেন তীরুেন বীর্যোঞ্চেন চ মােলিত।

আগ্নেয়নাগিনা তুল্যঃ খং ক্ষার প্রশামতি। এবং চেন্মসে বৎস প্রােচ্যমানং নিবােধ মে। অবজ্জা রস ক্ষারে সর্বানেব বিভায়েৎ । কটুকযুত্র ভুয়িতো লবণোনুৱসস্তথা। অম্লেন সহ সংযুক্তঃ স তীক্ষণবণে । মাধুৰ্যং ভলতেইত্যর্থং তীক্ষভাৰং বিমুঞ্চতি। মাধুৰ্য্যামাপ্নোতি বহিরভিরিবল্পিত সত, কাপাৰিধি