পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

У о о নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন MAAA AAAA SAS A SAS SSAS SSAS SSAAAASA SAAAAS AAAASS কথাটা এই, চাষের উন্নতিই বলুন, কি ফ্যাক্টরী চালাইতেই যান, কি আর কোনো উপায়ে ব্যক্তিগত টাকা রোজগারের কথাই দেখুন,—একটা কিছু রোজগারের কথা যখন ভাবি তখনই মনে উঠে, মূলধন আমাদের দিবে কে ? বিদেশ হইতে দেশে ফিরিয়া আসিয়া দেখিতেছি ডজুন ডজন লোক এম-এ, এম-এস-সি পাশ । সে সব লোক যখন আমাদের কোনো দেশী আফিসে চাকরি করিতে যায় তখন তাকে ৫৫।৬৫ টাকা মাইনে দেওয়া হয় । কিন্তু সে সব লোক যদি কোনে। বিদেশীর আফিসে চাকরা করিতে ষায় এবং তাদেরকে যদি তার চাকরী দেয় তাহা হইলে ৫৫৬৫ দিবে না, দিবে একেবারে ২০০ টঙ্ক । এই তথ্যের মানে এ নয় যে একটা কিছু পাশ করিয়া বিদেশীর কাছে গেলেই চাকরী জুটিয়া যাইবে । আসল কথা আমাদের দেশের লোকের টাকা দিবার ক্ষমতা নাই। বিদেশীরা যখন একটা লোক লয়,—হয়ত প্রথমেই বলিবে “লইব না, দেশী লোকের সঙ্গে সম্বন্ধ রাখিব ন|” কিন্তু যদি লোকটাকে লয়, তখন দেখিবে লোকটার যদি কম্মের ক্ষমতা থাকে, তবে সেই ক্ষমতা বজায় রাখিয় যেন কাজ করিতে পারে তদুপযোগী মাচনে তাকে দিতে হইবে । ‘কলিকাতায় যে বাজার দর দাড়াইতেছে তাতে দুশ' টাকা ন দিলে আমার আফিসের অপমান করা হইবে”-—এইরূপ হইতেছে বিদেশী মনিবদের চিন্তাপ্রণালী । আমাদের দেশকে বড় করিয়া তুলিতে হইবে । সকলেরই স্বার্থ দেশকে বড করিয়া তোল। ধরিয়া লইতেছি, ছোট হউক বড় হউক প্রায় সকলেরই কিছু না কিছু স্বদেশ ভক্তি আছে। কিন্তু দেশটাকে বড় করা যায় কি উপায়ে ? ধরা যাক যেন, লাগিয়া গেলাম চাষীকে ব্যবস্থা দিতে এই যে, ৩.৫ নম্বর পাটের বীজ লাগাইলে ঠিক বিঘা প্রতি আড়াই গুণ মাল :উৎপন্ন হইবে। আর একজনকে বুঝাইলাম—“এতদিন পর্য্যস্ত যে থৈল ব্যবহার করিতেছ ওটাতে কিছু হইবে না, ভাল কিছু করিতে হইলে সার


-ی- - -یابی سیا۔ r= .یہ بتائیے. -تp