পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যুবক বাঙলার কৰ্ম্মক্ষেত্র 이 S AS AA AAAAMMMAMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAS AAAAA AAS AAAAA AAAA AAAA SAAAAA SAAAAA AAAA SAAAAA বার বৎসরের কম বয়সে বালকবালিকাদিগকে আর কারখানায় কাজ করিতে দেওয়া হয় না । ১৯২৪ সনের ইহাই বিশেষ কীৰ্ত্তি । ১৯২৩ সনে সকল বালকবালিকার সংখ্য ছিল ৭৪,৬২০ । কিন্তু ১৯২৯ সনে সংখ্যা নামিয়াছে ৪৬,৮৪৩ পর্য্যন্ত। বয়সের সাটিফিকেট ব্যতীত বালকবালিকা নিয়োগ প্রায়ই হয় না। সার্টিফিকেটগুলি ভালরকমে পরীক্ষা করা হইয়। থাকে। ১৯২৪ সন আমাদের মজুর-সমাজের পক্ষে নবযুগের স্বত্রপাত করিয়াছে। যে সমস্ত কারখানায় “পুরুষদের” জন্ত ৪৮ ঘণ্টার সপ্তাহ রক্ষিত হয়, তাহাদের অনুপাত ছিল শতকরা ২৯ ; যেখানে পুরুষেরা ৫৪ ঘণ্টা অথবা তাহার কম খাটে তাহার অনুপাত শতকরা ৪১ ৷ ৫৪ ঘণ্টার বেশী ষেখানে খাটিতে হয় তাহাদের অনুপাত শতকরা ৫৯ ৷ ১৯২৩ সনের তুলনায় “স্ত্রীলোকদের তরফ হইতে ফ্যাটরিগুলার ঐরূপ অনুপাত ছিল শতকরা ৩৪, ৪৬ এবং ৫৪ ৷ এই অঙ্কটায় কিছু উন্নতি দেখা যায়। যে সমস্ত কারখানায় বালকবালিকা রাখা হয় এবং তাহাদের কাজ সপ্তাহে ৩০ ঘণ্টা অথবা তাহার কম,সে সমস্ত কারখানার শতকরা হার ৩৪ { ১৯২৩ সনে ছিল ৪৩ ৷ ১৯২৯ সনে দৈব-দুর্ঘটনা অনেক হইয়াছে। তাহাদের মোট সংখ্যা ১০,২০৮। তন্মধ্যে ২৪০টায় মৃত্যু ঘটিয়াছে । জানিয়া রাখা উচিত ষে, ১৯২৪ সনের মধ্যভাগে, ‘শ্রমিক ক্ষতি-পূরণ আইন” প্রচলিত হইয়াছে। সেই বৎসর তিনটি ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটে । একটি স্থতার কলের খানিকট ংশ ভাঙ্গিয় যাওয়ায় ২৬ টি লোক মারা যায়। দিল্লীর একটি কারখানায় বয়লার পরিষ্কার করিবার সময় ১৮ জন লোক পুড়িয়া মরে । খাদেশের একটা কারখানায় আগুন লাগায় ১২ জন স্ত্রীলোকের মৃত্যু ঘটে। ১৯১২ সনের পূৰ্ব্বে ঐ ধরণের দুর্ঘটনা যত ঘটত, ফ্যাক্টরী আইনের ২০ ধারা প্রচলিত হইবার পর হইতে আর তত হয় না। SSAS A SAS SSAS SSAS SSAAAASAASAASAASAA AA ASASASASA AAAAAS SSAAAASAASAASAAAS r