পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যুবক বাঙলার কৰ্ম্মক্ষেত্র જે

      • *్క_F్మ్క్యూత్కా -్మ " *L*

ভঙ্গীর সঙ্গে চলিতে না শিখিলে যুবক বাঙ্গল দুৰ্ব্বল থাকিতে বাধ্য। মজুর-সমিতির গঠনে বোম্বাই অগ্রণী। তাহার কথা আমাদের এদিকে আলোচিত হওয়া কৰ্ত্তব্য । ১৯২৬ সনে বোম্বাইয়ের তাতী-মজুর সমিতি “ টেকষ্টাইল লেবার ইউনিয়ন )” গঠিত হইয়াছে। ঐ সময়ের পূৰ্ব্বে সহরে কলের নিকটবর্তী স্থানসমূহে ছোটখাট প্রায় দশট মজুর-সমিতি ছিল । কিন্তু বিগত বিরাট ধৰ্ম্মঘটের সময় বুঝা যায় যে, একই সহরে একই উদ্দেশ্য লইয়৷ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিভিন্ন সমিতি থাকিলে তাহদের দ্বারা কোনো ফললাভ হয় না । সেরূপ থাকাও বিপজ্জনক । সব গুলিকে একটি কেন্দ্রসমিতির অন্তর্গত করা বিশেষ দরকার । তাই পূৰ্ব্বোক্ত সমিতিগুলিকে লইয়া একটা নূতন সঙ্ঘগঠনের চেষ্ট হইল। ১৯২৫ সনের ডিসেম্বর মাসে বিভিন্ন সমিতির প্রতিনিধিবর্গের একটা সভা হয় এবং তাঙ্গার ফলেই এই সমিতির জন্ম । ইহার সঙ্গে বোম্বাইয়ের নয়টি তাতী-মজুর-সমিতি মিলিত হইয়াছে। সভ্যদের মধ্যে স্ত্রীলোকও আছে। যদিও কলের সব বিভাগ হইতেই সভ্য গ্রহণ করা হইতেছে, তবু তাতবিভাগের সভ্য সংখ্যাই বেশী। চাদার হার প্রতি সভোর চারি অান মাত্র । ম্যানেজিং কমিটি কর্তৃক সমিতির কার্য্যাবলী সম্পাদিত হয়। সমিতির কার্য্যনিৰ্ব্বাহক এবং শ্রমজীবীদের প্রতিনিধিগণকে লইয় ম্যানেজিং কমিটি গঠিত। প্রত্যেক কলের শ্রমজীবীদের সভায় প্রতি এক শত জন শ্রমজীবীর মধ্য হতে এক একটি প্রতিনিধি নিৰ্ব্বাচিত ; হয় । বত্তমানে ম্যানেজিং কমিটির সভ্য-সংখ্যা ৭৯ জন । তন্মধ্যে ৭১ জন শ্রমজীবী, এবং চাদাদাতা সভ্যগণ কত্ত্বক নির্বাচিত , ৮ জন কাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহক। সমিতির কাজ ভালরূপে চালাইবার জন্য দুইটি কেন্দ্র স্থাপিত হইয়াছে। একটি কুলাতে, আর একটি মদনপুরায় । কেন্দ্র