পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৪৩

স্বদেশ-সেবার নব্য-স্যায় )\రిని هـسر دي حی، ـــي مي rه - * بعيدة "مكد می خمینی تعبیر مید Ae AAAAS AAAA S AAAAA AAAA AAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAA می باید به این شهر را به جای میانه- ۹ بیت পড়ে তখন কথায় কথায় আমরা আমাদের আর্থিক দুরবস্থার কথা তুলিয়া থাকি । “এত ম্যালেরিয়া কেন ?" “থাইতে পাইতেছি না বলিয়৷ ” “এত পেটের অসুখ কেন ?" "আমি গরীব মানুষ বলিয়৷ ” “তুই বিকাল বেলা ফুটবল খেলা দেখিতে মাসন কেন ?" “আমার অধস্ত খারাপ।” এ সব জবাব আমাদের ঠোটস্থ । যা কিছু আমাদের দূষণীয় কিংবা অন্ত লোকের ক্ষে খারাপ তার সম্বন্ধেই একমাত্র বুলি আওড়াইতে থাকি। সোজা ওজর হইতেছে “দরিদ দেশ।” নব্য-ন্তায় বলিতেছে -“তয়ত এই ওজরে কিছু সত্য থাকিতে পারে—কিন্তু আর্থিক তাবস্থার শোচনীয়তা সকল ক্ষেত্রে আমার স্বাস্থ্য-অস্বাস্থ্য আর সৌন্দর্য্য-কৌন্দর্য্যের একমাত্র কারণ নয়।” আদল খাইতে পায় না, হরিহর পোদারও খাইতে পায় না। দুজনেই এক অফিসে চাকুরী করে, দুইয়েরই মাহিনী এক । কিন্তু দেখিতে পাই–আব্দুল তার ঘরট। যেমন সাজাইয়া রাখে হরিহর পোদ্ধার তেমন সাজায় না। আদল রোজ জল গরম করিয়া ফুটাইয়া খায়, কারণ বেণ্টলী সাহেব বা ডাক্তার অমূল্য উকিল বলিয়াছে জল ফুটাইয়া না থাইলে অসুখ হইবেই হইবে স্বাস্থ্যজ্ঞদের কথা শুনিতেছে আদল, কিন্তু শুনিতেছে না হরিহর পোদ্দার। দুজনেরই সমান আর্থিক অবস্তা। আর্থিক অবস্থা যদি ম্যালেরিয়া বা টাইফয়েডের একমাত্র অথবা প্রধান কারণ হয় তবে দুজনেরই এক সময়ে এক দিনে পেটের অসুখ হওয়া উচিত ছিল । কিন্তু তা হয় নাই । অথব। হয়ত দেখিতেছি দুই বন্ধু এক হষ্টেলে বসবাস করে । একজন বিকালে খাবার খাইয়া চলিয়া গেল শিস দিতে দিতে বেড়াইতে আড়াই মাইল, আর একজন চিৎ হইয়া শুইয়া রহিল খাটয়ার উপর । দুজনের টাকা পয়সা এক রকম, এক ইস্কুলে পড়ে, এক মাষ্টারের কাছে লেখা পড়া করে। কিন্তু প্রভেদ বিস্তর। একজন লাঠি ঘুরাইতে ঘুরাইতে