পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অর্থশাস্ত্রে ভাঙন-গড়ন * আর্থিক আইন-কানুন ও স্বদেশ-সেবা সত্য কথা বলিবার ক্ষমতা আমার আছে কিনা জানিন। কিন্তু আপ্রিয় কথা বলিতে আমি ওস্তাদ । প্রথমতঃ, বিদেশ হইতে পুজি আমদানি করিয়া ভারতের ধন-স্বঠতে আর বেকার-সমস্থায় সাহায্য কর। আমি বিচক্ষণ স্বদেশ-সেবকদের অন্যতম কৰ্ত্তব্য বিবেচনা করিয়! থাকি। তাহার অন্যান্ত সুফলের ভিতর আমি দেখিতে পাই মে, চাষীর অল্পমাত্র জমির উপর নির্ভর করিয়া গণ্ড গগু লোকের ভরণ-পোষণ করিতে আর বাধ্য হইবে না, জেলায় জেলায় অসংখ্য আধুনিক প্রণালীর শিল্প-কেন্দ্র গড়িয় উঠবে, মজুর আর মধ্যবিত্ত নামক দুই শ্রেণীর লোক-বল, ধন-বল, জ্ঞান-বল আর চরিত্র-বল বাড়িতে পারিবে আর সমাজের সর্বত্র যন্ত্র-নিষ্ঠার জয়জয়কার চলিতে থাকিবে । দ্বিতীয়তঃ, গবৰ্ণমেণ্টের হাতে জনগণকে বেশী পরিমাণে ট্যাক্স দিতে উৎসাহিত কর। আমি স্বরাজ-সেবকদের অন্যতম কৰ্ত্তব্য সমঝিয়া থাকি । কেনন। স্বরাজের ক্রমোন্নতির সঙ্গে সঙ্গে দেশহিতকর নানাপ্রকার কাজে টাকা খরচ করিবার জন্য গবর্ণমেণ্টকে বাধ্য করানো আবশ্যক। তৃতীয়তঃ, আঠার পেন্সের রূপৈয়ার স্বপক্ষে আমি প্রথম হইতেই ---جی ==r

  • ঢাকা জেলার যুবক-সম্মেলনে অর্থনৈতিক বিভাগের সভাপতির অভিভাষণ, ( আগষ্ট, ১৯২৭ )।