পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>や8 নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন জীবন আমাদের এইরূপ বিভিন্নতাময়। কিন্তু সকলেই যৌবনের ভাঙন-গড়নে মাতিবার জন্য এইখানে উপস্তিত হইয়াছি । আর্থিক জীবন সম্বন্ধে যে সকল চিন্তী-প্রণালী ও কৰ্ম্ম-প্রণালী এতদিন সনাতন ভাবে চলিয়া আসিয়াছে তাহার ভিতর কোনটা গ্রহণীয় আর কোনটাই বা বর্জনীয় তাহার কিছু কিছু খতিয়ান করা আজকার উদ্দেশ্য। বিরাট বিশ্বকোষ ঘাড়ে বহিয়া আনি নাচ । সকল কথা আলোচনা করা অসম্ভব । ক্ষমতারও বোধ হয় অভাব । আর, যে সকল বিষয়ের উল্লেখ করা যাইতেছে সেই সবও নেহাৎ সূত্রাকারে আলোচিত হইবে । মোটা সিদ্ধান্তগুলা দেখানে হইবে মাত্র । বাড়তির পথে আণর্থিক বাঙল। তামরা আজকাল যে বাঙলা দেশে বসবাস করিতেছি তাহার আকার প্রকার “সেকেলে’ বাঙলার মতন নয় । দেশটার ভিতর-বাহির দুইই বিলকুল বদলাইয়। যাইতেছে। এই রূপ-পরিবর্তনের কথাটা সৰ্ব্বদাই আমাদের মনে রাখা অবশ্যক। ধনদৌলতের রূপান্তর দুনিয়ার সৰ্ব্বত্রই ঘটয়াছে। আমাদের বাঙলায়ও তাহাই ঘটিতেছে, তবে বড় আস্তে আস্তে এই যা। যাতা হউক আৰ্থিক বাঙলার নবান রূপের দুএকটা লক্ষণ দেখাইয়া আজকার আলোচনা শুরু করিতেছি । * যন্ত্রপাতি, কল, লোতালক্কড় ইত্যাদির কারখানা বাংলা দেশে আজকাল মাত্র ১৩৫টা আছে। এই সমুদয়ে মজুর খাটে ২২,০০০ জন। কিন্তু এই ১৩৫টার ভিতর বাঙালীর তাবে ৩০টা কি ৩৫টার বেশী নাই । মোটের উপর বোধ হয় ১,৫০০ জন মজুরের অন্ন বাঙালী কারখানায় জুটিতেছে। এঞ্জিনিয়ারিং কারখানা 拳 অন্ধগুল ১৯২৫-২৬ সন সম্বন্ধে খাটিবে | এইগুলার উদেষ্ঠ नृद्देास्त्र यानमाज |