পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> とbア নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন AMAMAAASAAAAASA SAASAASSAAAAA AAAA AAAAA SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS Η "Ρ. তাহার ভিতর কোনো কোনোটায় ১৯২৫ সনে দশ লাখের বেশী টাকা জনগণের নিকট হইতে আমানত হিসাবে রক্ষিত হইয়াছিল। কলিকাতার বেঙ্গল ন্যাশন্তাল ব্যাঙ্কের জমা হইয়াছিল ৬৫,৮৪,০০০N । এটা অবশু এখন আর নাই । তাহার পরেই দেখিতে পাই জলপাইগুড়ি ব্যাঙ্কের ঠাই । এই ব্যাঙ্কে ৫২,৩৮,৬৯৭ জনসাধারণের নামে মজুত ছিল । ৪৩,৭০,২২২ ছিল যশোহব লোন কোম্পানীর নিকট এবং ৩৯,৯৮,০০০ ভবানীপুর ব্যাঙ্কিং কপোরেশ্বানের নিকট। ফরিদপুর লোন আফিসে লোকের জমা রাখিয়াছিল ১৫,৩৮,১০৫ । বগুড়ার লোন আফিসে ১৫,৭৯,৩০৩ । আর রংপুরের আফিসে জমা ছিল ১১,৩৪,৩৪৮ টাকা । বুঝিতে হইবে মে, মফঃস্বলেও বাংলার নরনারা আজকাল পরের হাতে নিজ টাকা খাটাইতে দিয়া নিশ্চিন্ত ভাবে সুদ গণিতে শিখিতেছে । বাঙালীর চরিত্রে এই এক নতুনত্ব । জলপাইগুড়ি জেলায় তাঢ়িয়াবাড়ী চা-কোম্পানী ১৯২৫ সনে শতকরা ২০০২ লভ্যাংশ বিতরণ করিয়াছে। ১৯২৪ সনে লভ্যাংশ ছিল ৩৫০%, ১৯১৩ সনে ২৫০% এবং ১৯২১ সনে ১৩৫%। এই কোম্পানীর মূলধন ৭,৫০,০৯০ । প্রতি অংশের মুল্য ৫০ । কিন্তু বর্তমানে এই পঞ্চাশ টাকার এক-একটি শেয়ার কিনিতে হইলে ১৩০০ টাকা লাগে । চায়ের ব্যবসায়ে জলপাইগুড়ির কোম্পানীগুলা বেশ মোটা লাভ উগুল করিতেছে। শতকরা ১২৪N, ১৫:০২, ২০০\, ১৯২৫ সনের হার । কিন্তু এই সব কোম্পানীই ১৯২৪ সনে ২৪০%, ৩২৫%, ৩৫০% লাভ দেখাইয়াছিল। ১৯২২ সনে আবার ইহাদেরই লভ্যাংশের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে বাঙ্কে বা6ালীর জমা জলপাইগুড়ির চা