পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অর্থশাস্ত্রে ভাঙন-গড়ন ➢ግ > SAASAASAA TAAASAAAAASA SAAAAS তাহা ছাড়া দুইটা “ড়েজার” মেরামত করিতে হইয়াছিল। অধিকন্তু দোআগা খালটাও চাছিতে হইয়াছে। এই জন্য অতিরিক্ত খরচ পড়িয়াছে। মেদিনীপুর অঞ্চলে প্রায় ৭০ মাইল লম্বা বড় বড় খাল আছে । শাখাপ্রশাখা প্রায় ২৮৫ মাইল । খালের সাহায্যে চাষের জন্য জলসেচ চলে। নৌকাপথে চলাফেরা করাও সম্ভব। কী বৎসর প্রায় ২,২৫,০০০ বিঘা জমি খালের জলে চাম করা হইয়া থাকে। প্রায় ৫০ মাইল লম্বা পথ জলযানের যাতায়াতের জন্য খোলা রহিয়াছে । ফরিদপুর জেলায় মধুমতীর সঙ্গে কুমার দরিয়ার যোগাযোগ কায়েম করা হইয়াছে। এই খালট। মাদারীপুর বিল পথ নামে পরিচিত। খাল রক্ষা করার এক বড় ধান্ধা হইতেছে ভল চাছিয়া দুরস্ত রাখা । ১৯২৫-২৬ সনে কুমার নদীর এক অংশ চাছিতে বিস্তর টাকা খরচ পড়িয়াছে। তাহ ছাড়া কোথাও কোথাও নদী ও খালের আশপাশ কাটিয়া কিছু বিস্তৃত করা আবশ্যক হয় । এইজন্যও গত বৎসর টাকা লাগিয়াছে অনেক । মোটের উপর এই দুই কাজের জন্য ১,৩s ৯৫৬ টাকা খরচ হইয়াছে। প্রায় ১৩ মাইল লম্বা পথ ড্রেজ করিতে চাছিতে ) হইয়াছিল। প্রায় সকল নদী ও খাল হইতেই যাতায়াতের কর আদায় কর গবর্মন্টের দস্তুর । কোনো কোনো জেলার নদীগুলাকে করমুক্ত করিয়া দেওয়া হয়। ১৯২৪ সনের সেপ্টেম্বর মাস হইতে নদীয়া জেলার নদীগুলা এই হিসাবে স্বাধীনতা লাভ করিয়ছে। কাজেই নদীপথে গবমন্টের কোনে। আয় নাই। তবে নদীগুলা রেস্ত রাখিতে খরচ পড়ে। ১৯২৫-২৬ সনে খরচের মাত্রা ৩১,৪৩৩ টাকা। পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী বৎসর পরিমাণ ছিল ২৬,৭৫২ টাকা। প্রায় ৪০ হাজার টাকা বেশী । খাল-শাসনের প্রণালী নানাবিধ । হাওড়া জেলার একটা ছোট খাল