পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অর্থশাস্ত্রে ভাঙন-গড়ন ১৭৩ "= w-- عبارہ - ع__ جیۓ گے ’’سیاہ۔ تا ط گیح "گ و گیتی بی بی ۳ নদনদীর জলে দুনিয়া ধোয়া-পরিস্কার করা হইয়া থাকে। আবার ঘটনাচক্রে অনেক সময়ে নদনদীকেও ধুইয়। পরিষ্কার রাখা আবশ্যক হয়। এইরূপ নদী-ধোলাইয়ের কারবারকে বলে “ফ্লাশিং” । এই জন্য দরকার হয় এক দরিয়ার পানি আর এক দরিয়ায় আনিয়া ঢাল বা বহানো । মরা নদীগুলাকে তাজ ও চাঙ্গা করিয়া তুলিবার পক্ষে এই এক বড় উপায়। বাংলাদেশের অনেক নদীর পক্ষেই এইরূপ ফ্লাশিং-চিকিৎসা জরুরি হইয়। পড়িয়াছে। নদীয় জেলার নদীগুলা সম্বন্ধে এই দাওয়াইয়ের ব্যবস্থা হইতেছে। ১৯১৫-২৬ সনে মাপ-জোকার কাজ কিছু কিছু হইয়াছে। মাথাভাঙ্গার জলে নবগঙ্গাকে জিয়াইয়া রাখা যায় কিনা বুঝিবার জন্য পরীক্ষা কষ্টয়া গিয়াছে। জলঙ্গির জলের উপরও দৃষ্টি আছে। ১৯২৪ সনের তুলনায় ১৯২৫ সনে কো-অপারেটিভ সোসাইটগুলির সংখ্যা ৯,৩৪২ হইতে ১১,০৮১ এবং সভ্যসংখ্যা ৩৪০,১৫৯ হইতে ৩৮৬,০৫০ কো অপারেটিভ, পর্য্যস্ত বাড়িয়াছে। ১৯২৪ সনে ১৯ ৪ এবং ১৯২৩ সোসাইটি সনে ১৭ ৪ হারে সমিতি-সংখ্যার বৃদ্ধি হইয়াছিল। কিন্তু ১৯১৫ সনে ১৮৩ হারে বৃদ্ধি হইয়াছে ৷ পূৰ্ব্ব বৎসরে সভ্যসংখ্যা-বুদ্ধির হার ছিল ১৬৯ এবং তৎপূৰ্ব্ব বৎসরে ১২৬। কিন্তু ১৯২৫ সনে বুদ্ধির হার হইয়াছে 8יס כי | মূলধন বৃদ্ধি পাইয়াছে ৫০৭ হইতে ৬১৮ কোটি টাকা। ১৯২৪ সনে বুদ্ধির হার ছিল ১৭০৭ এবং ১৯২৩ সনে ১৭ ৬ । কিন্তু ১৯২৫ সনে বৃদ্ধির হার হইয়াছে ২১৮ । কেন্দ্রীয় এবং প্রাথমিক সমিতিগুলির ফাগু পৃথক ভাবে গণ্য করিয়া যে সমস্ত খরচ হইয়াছে, তাহা না ধরিলে কো-অপারেটিভ আন্দোলনে যে টাকাটা খাটিয়াছে, তাহ ৩৩২ ক্রোর হইতে ৩৯৮ ক্রোর পর্য্যন্ত ব ড়িয়াছে। আর সমিতি এবং সমিতির সভ্যদের নিকট হইতে যে টাকাটা পাওয়া গিয়াছে তাহ ১৫৬ হইতে ১৮১ ক্রোর