পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>bア8 নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন AAAAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA ee eAA ASASASA AAAA SeS ee SeAeeeeS eAAA AAAA SAS A SAS SSAS SSAAAASAAAA আজকাল অনেক সরঞ্জাম খরিদ করা হয় । সেই উদ্দেশ্যে রেলের খরিদবিভাগ পুনর্গঠিত হইয়াছে। কোনো কোনে| জিনিষ খরিদ না করিয়া রেলের কারখানায়ই তৈয়ারী করিয়া লইবার ব্যবস্থাও করা হইয়াছে । সুতরাং রেল-সরঞ্জাম আজকাল দুই ভাগে বিভক্ত –(১) খরিদী, (২) ঘরে তৈয়ারী। সরঞ্জাম বিভাগের কত্তা এখন খুব দায়িত্বপূর্ণ কাজের পরিচালক । “ভাড়ার ঘর,” দেশবিদেশে মাল খরিদ করা, জিনিষপত্ৰ তৈয়ারী করা, আর সরঞ্জামের সদ্ব্যবহার ইত্যাদি সকল দিকেই তাহার নজর পড়ে । বিগত কয়েক বৎসরের ভিতর অন্তান্ত নানা কৌশলে রেলের উন্নতি সাধিত হইয়াছে। (১) বিভিন্ন রেলপথের সঙ্গে পরস্পর হিসাব-নিকাশের জন্য একটা “ক্লায়ারিং হাউস" ( খোলস ভবন ) ব| নিম্পত্তি-ভবন কায়েম করা হইয়াছে। (২) মাল চলাচলের উপর মাসুল যথাসম্ভব হায্যভাবে স্থির করিবার জন্ত “রেটস-অ্যাডভাইজরি কমিটি” ( মাশুলবিষয়ক পরামর্শ সমিতি ) কায়েম করা হইয়াছে (৩) রেল বিষয়ক অঙ্ক ও তথ্য-তালিকা প্রস্তুত করিবার ব্যবস্থার উন্নতি-বিধান কর। হইয়াছে । (৪) গাড়াগুলার আর যন্ত্রপাতির ভালমন্দ অনুসারে শ্রেণীবিভাগ কায়েম করা হইয়াছে । আজকাল ভারতের নানা গলিঘোচে ৬৭টা নতুন নতুন রেলপথ তৈয়ারী হইতেছে। এইগুলা লম্বায় ২,২০০ মাইল । এই গেল বৃশিভারতের কথা । তাহা ছাড়া, “রিয়াসতে” অর্থাৎ রাজরাজড়াদের ভারতে ১৯টা নতুন রেলপথে ৭৭৫ মাইল খোলা হইতেছে । মোটের উপর প্রায় ৩,০০০ মাইল নতুন পথে কাজ চলিতেছে। আজ হইতে ১৯৩২ পর্য্যন্ত পাচ বৎসরের ভিতর ১৫৯টা নতুন পথ তৈয়ারী করিবার ব্যবস্থা হইতেছে। তাহাতে ৯,০০০ মাইলের মোসবিদ