পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অর্থশাস্ত্রে ভাঙন-গড়ন እኳr(t S S S S S S S S AAAAA AAAA AAASS با ۹ متر یا حتی - مس - ۳ - o می۔“ আছে। ১৯৩২ সনের শেষের দিকে ৬,০০০ মাইল নতুন রেলপথ খোলা হইয়। যাইবে । আর তখন প্রায় ৩,০০০ মাইলে কাজ চলিতে থাকিবে । রেলপথের বিস্তারে ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি ঘটিয়াছে আর ভবিষ্যতেও ঘটবে। কিন্তু আব একটা কথা মনে রাখা আবশ্যক। বহুসংখ্যক লোকের স্থায়ী অন্নসংস্থানও রেলপথের এক মস্ত কথা। আজকালকার ৩৮,৫৭৯ মাইলে ৭০ লাখ লোকের ভাতকাপড় জুটতেছে। এই সাড়ে সাত লাখের ভিতর মোট মাহিয়ানাওয়াল বিদেশী বা দো-আঁাসলাদিগকে বাদ দিলে সকলেই খাটি ভারতসন্তান । কাজেই ১৯৩২ সনের ভিতর যদি ৬,০০০ মাইল নতুন পথ খোলা হইয়া যায় তাহা হইলে আরও অনেক কুলী-কেরাণী-এঞ্জিনিয়ারের অন্নসংস্থান ঘটতে পারিবে। একথা সহজেই বিশ্বাস করা চলে। তবে ৩৮.৫৭৯ মাইলের জন্য যদি ৭০ লাখের ডাক পড়ে তাহা হইলে নতুন ৬,০০০ মাইলের জন্য ঠিক সেই অনুপাতে লোকের ডাক পড়িবেই এরূপ বিশ্বাস করিবার কারণ নাই । কেননা কোনো কারবার যে পরিমাণে বাড়িতে থাকে তাহা চালাইবার জন্ত লোকজনের সংখ্যা সেই পরিমাণে বাড়ানো আবশ্যক হয় না । এইক্ষেত্রে আর একটা কথা মনে রাখা দরকার। দেখা গিয়াছে যে, ফী মাইল রেলপথের জন্য গড়ে প্রায় ২ লাখ টাকা পড়ে। এই দুই লাখ টাকা খরচ হয় কিসে? একটা বড় হিস্তা যায় লোহালক্কড় যন্ত্রপাতি ইত্যাদি মালে। তাহার অধিকাংশই বিদেশ হইতে আসে। কাজেই এই খরচের অধিকাংশই বিদেশীর ভোগে যায়। তাহা ছাড়া আর সবই খরচ হয় লোকের মেহনতের মজুরি বাবদ । মাথার মেহনতের উচু দিল্ট অধিকাংশই বিদেশীদের কপালে লেখা। অবশিষ্ট ভারতসন্তানের । হাতপায়ের মজুরি সবই অবগু ভারতবাসীর একচেটিয়া। অতএব দেখা