পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఏచి নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন ஆ باتیستا یکی دیگر هم به ع فينيقية AAA AA S SA SAS A SAS AAA AAAA AAAAeAMeee SAAAAAS AAAAA AAMAAA AAAA AAAA SAAAAS ست* -- لیے ہ* ত্রিশ পয়ত্রিশ বৎসর ধরিয়া নারী-স্বাধীনতার আন্দোলন পশ্চিমা জগতে চলিতেছে। অর্থাৎ পুরুষের সঙ্গে মেয়ের সাম্য কায়েম করিবার চেষ্ট পশ্চিম মুলুকে বেশী পুরানো চিজ নয়। এই দিকে পশ্চিম মেয়েরা কিছুদূর অগ্রসর হইয়াছেও। কিন্তু যুগের পর যুগ ধরিয়া ভারতের নারী আর খ্ৰীষ্টিয়ান পশ্চিম। নারী প্রায় এক গোত্রের জীবই ছিল । গোটা জগৎ একই পথে, একই মতে, একই আদর্শে চলিয়াছে । ভারতের নারী খ্ৰীষ্টিয়ান নারী অপেক্ষ উন্নত ছিল না। আজ কয়েক বৎসর ধরিয়া ইয়োরামেরিকার নারী মানব-সভ্যতার নতুন এক অধ্যায় খুলিয়া দিতে সুরু করিয়াছে। এই পথ তাহাদের আবিষ্কৃত চিজ। ভারতীয় নারাও সেই পথেই চলিতেছে এবং চলিবে । পূৰ্ব্বে পশ্চিমে এখন টক্কর চলিতেছে ঠিক যেন ঘোড়দৌড়,—পশ্চিমার আগে আগে চুটিতেছে, কিন্তু উহাদের কানটা মাত্র সম্প্রতি আগে আছে। ভারতীয় নারীকে বৰ্ত্তমান জগৎমাফিক কৰ্ম্ম-দক্ষতা, জীবনবত্তা ও ভাবুকত অর্জন করিবার জন্ত এখনও কিছুকাল পশ্চিম মেয়েদের পেছনে পেছনেই ছুটিতে হইবে । ইহাই যুবক বঙ্গের—যুবক ভারতের—যুবক এশিয়ার নারী-সমস্ত । সমগ্র বিশ্ব ও সকল জাতি সেই পুরাকাল হইতে এক পথে চলিতেছে। পাশ্চাত্যের কৰ্ম্মপদ্ধতি এক প্রকার আর প্রাচ্যের অন্ত প্রকার একথা ঠিক নয়। সুয়েজ খালের এক পারের লোকদের যে পথ,—অপর পারের লোকদেরও সেই একই পথ। প্রাচ্যদেশ যে আধ্যাত্মিক হিসাবে জগতের গুরুস্থানীয় এ কথাও সত্য নয়। প্রাচ্যদেশ কোনো অতীতকালে জগতের গুরু ছিল, তাহাও ঠিক বলা চলে না। বড় জোর প্রাচ্যের পাশ্চাত্যের সমকক্ষ হইয়া চলিয়াছিল এই পর্য্যন্ত । সকলে এক দিকে চলিয়াছে । তবে কেহ বা আগে, কেহ বা পশ্চাতে। কেহ বা দশম ধাপে, কেহ বা