পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অর্থশাস্ত্রে ভাঙন-গড়ন సా\లి ............"..സ് -് റൂ... - - സു. - AAAAAA AAAASeSAAAAAS S ASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SeSEE SeS SS অষ্টম ধাপে, কেহ বা তৃতীয় ধাপে, আবার কেহ কেহ প্রথম ধাপেও রহিয়াছে। ইয়োরোপে “ভদ্র-ঘরের” মেয়েরা কিছুদিন আগে পর্য্যন্ত আফিসে বা ব্যাঙ্কে চাকুরি করিত না। আজকাল করিতেছে। ভারতে আজও মেয়ে-মহলে এইরূপ চাকুরির বিরুদ্ধে বিদ্বেষ আছে । কিন্তু বিদ্বেষ ক্রমে ক্রমে কমিতেছে । আর মধ্যবিত্ত ছাড়া নিম্ন শ্রেণীর মেয়েরা ত চিরকালই সকল দেশে গতর খাটাইয়া খাইতে অভ্যস্ত । আর্থিক দুনিয়ায় একঘর্যে হইয়া জীবন কাটানো অসম্ভব । জগতের নানা লোকের সঙ্গে মালের আদান-প্রদান অবস্তম্ভাবী । ঘরের দুয়ার বন্ধ করিয়া মানবজাতিকে “কল দেখানো” কখনই চলিতে পারে না । বিদেশে কিছু কিছু মাল প্রত্যেক দেশকে কিনিতেই হইবে । তাহ না হইলে স্বদেশের শিল্প-বাণিজ্য আচল থাকিতে বাধ্য। অপর দিকে বিদেশে প্রত্যেক দেশেরই কিছু না কিছু মাল বেচিতেও হইবে । তাহা না হইলে বিদেশী জিনিষের দাম সমঝাইয়া দেওয়া যাইবে কোথা হইতে ? এই সকল গোড়ার কথা ধামা চাপা দিয়া রাখিলে “স্বদেশী আন্দোলন” সম্বন্ধে সুব্যবস্থা করা অসম্ভব । সকল ক্ষেত্রেই অঙ্ক কষিয়া দেখা আবশ্যক এক একটা জিনিষ তৈয়ারী করিয়া বাজারে ফেলিতে খরচ পড়িতেছে কত। যদি দেখা যায় যে বিদেশী মাল সস্তায় পাওয়া যাইতেছে তাহা হইলে এই দুই দরের প্রভেদটাকে শুল্কের দ্বারা যথাসম্ভব কমাইবার চেষ্টা চলিতে পারে। কিন্তু তাহা বলিয়া যে ব্যবসাটার বাচিবার কেনো সম্ভাবনা নাই তাহার জন্য বিদেশী মালের উপর মোট হারে শুল্ক বসানো অসঙ্গত । আবার যখন ১৩ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও স্বদেশী আন্দোলন