পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/১৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

》ぬ8 নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন శా ہجیسے ہے۔ "= معینہ کیا * - تیر SeSeS A SAS SSAS SSAS SeASAeSeSeA AeAAA SAAAAA F F్క ^ A గ్మా గీసా ? " శాw_y v_F তখন যে-সে স্বদেশী কারবারকে শিশু-কারবার বলিয়া তাহার রক্ষণাবেক্ষণের জন্ত জলের মত টাকা ঢালাও আহাম্মুকি । লড়াইয়ের পর আন্তর্জাতিক বাণিজ্য-জগতে একটা কাও বিশেষরূপে দেখা দিয়াছে। কারখানাওয়ালাদিগকে তাহাদের দেশের বাজার হইতে সমূলে উৎপাটন করিবার মতলবে বিদেশী কারখানাওয়ালার নানা কৌশল অবলম্বন করিতেছে । এই সকল কৌশলের ভিতর গবর্ণমেণ্টের সাহাষ্য অন্যতম । তাহার ফলে বিদেশের বাজারে অতি সন্তায় মাল হাজির করা হইয়া থাকে। বিশেষত: যদি কেনে দেশে ঘটনাক্রমে মজুরির হার অন্য দেশের তুলনায় নীচু থাকে তাহা হইলে যে-দেশে মজুরির হার অপেক্ষাকৃত উচু সেই দেশের কারখানাওয়ালার নিজ মুল্লুকেই বিদেশী মালের সঙ্গে টক্কর দিতে অসমর্থ হয়। যে সকল দেশে “ইনফ্লেশুন” বা কাগজী-মুদ্রার অতিবিস্তারের দরুণ মুদ্র-পতন ঘটিয়াছে সেই সকল দেশের মাল অন্তান্ত দেশে পৌছিলে তাহাদের পক্ষে আত্মরক্ষা করা অসম্ভব । শুল্ক-দুনিয়ার পারিভাষিকে তাহার নাম “ডাম্পিং” । ডাম্পিং-বিরোধী শুল্ক এক্ষণে দুনিয়ার সৰ্ব্বত্রই চলিতেছে। তবে ইহাকে মামুলি সংরক্ষণ-শুদ্ধ হইতে স্বতন্ত্র বিবেচনা করা ধনবিজ্ঞানের ন্যায়-শাস্ত্রের পক্ষে সুকঠিন । দুনিয়ার সব্বত্রই সংরক্ষণ-নীতির দিগ বিজয় চলিতেছে। এখন প্রশ্ন কেবল খরচ-পত্রের অঁাকজোক আর আমদানিরপ্তানির সূচী-সংখ্যা । এই উপলক্ষ্যে ভারত সম্বন্ধে জাপানী জটিলতার কিঞ্চিৎ বিশ্লেষণ করিতেছি । জাপান ভারতবাসীর পক্ষে মাল বেচিবার এক বড় বাজার । জাপানীরা আমাদের মাল কিনে ৮৫ ক্রোর টাকার । আর আমরা ভারতে মাত্র ২৬ ক্রোর টাকার জাপানী মাল খরিদ করিয়া থাকি । ভারতের জাপানী-সমস্ত।