পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

నె\రి নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন تیمهای میر حتی گی অনেকের চোখ ফুটিবার কথা ! সরকারী ধনভাণ্ডার অর্থাৎ ভারতীয় নরনারীর দেওয়া ট্যাক্স হইতে সাহায্য ন পাইলে টাটা কোম্পানী একদম অচল । কতবার ৬০ লাখ টাকা করিয়া দিতে হইবে তাহার কোনো স্থিরতা নাই । এদিকে টাটা কতদিন বাচিবে তাহাও বিশেষজ্ঞের দৃষ্টিতে যাচাই করা হয় নাই । ংরক্ষণ-নীতির ফলে ভারতের নরনারাকে নানা তরফ হইতে অর্থকষ্ট সহিতে হইতেছে। কোনো একটা নির্দিষ্ট শিল্প বা ব্যবসাকে নিজ পায়ের উপর দাড় করাইবার জন্ত এরূপ স্বার্থত্যাগ ট্যাক্স দাতাদের পক্ষে কোনো কোনো ক্ষেত্রে হয় ত অনুচিত নয়। কিন্তু সংরক্ষণ-নীতির অপর দিকটাও ভারতীয় স্বদেশসেবকগণের মগজে বসা দরকার । যে-যে শিল্পকে বা ব্যবসাকে বাচাইবার জন্য ভারত-সন্তান নিজের রক্ত দিতে বাধ্য হইতেছে সেই সকল শিল্প ও ব্যবসার কৰ্ম্ম-পরিচালনায় তাহাদের মতামত এবং স্বার্থ রক্ষিত হওয়া একান্ত কৰ্ত্তব্য স্বরাজ-নীতিকে বাদ দিলে সংরক্ষণ-নীতির আধখানাই মাঠে মারা যাইবে । টাটার উপর কঠোর নজর রাখ। প্রত্যেক বিচক্ষণ স্বরাজ-সেবকের আবশ্ব কৰ্ত্তব্য । এই বৎসর পক্ষপাতমূলক ইস্পাত-সংরক্ষণ আইন জারি হইয়াছে। বিদেশী ইস্পাতের আওতা হইতে স্বদেশী ইস্পাতের বাজারকে রক্ষা করা এই আইনের মতলব । কিন্তু “বিদেশ”কে ভাগ করা হইয়াছে দুই খণ্ডে, (১) বিলাতী, (১) অন্যান্য বিদেশী, যথা মার্কিণ, ফরাসী, বেলজিয়ান, জাম্মাণ ইত্যাদি । বিলাতী ইস্পাতের উপর যে হারে শুল্ক বসানো হইল “অন্যান্ত বিদেনীর” উপর তাহার চেয়ে বেশী হার চাপানো হইয়াছে। আসল কথা,—এই ক্ষেত্রে বিলাতী ইস্পাতকে ভারতের বাজারে বাচানো হইল “অন্তান্ত বিদেশী” ইস্পাতের আক্রমণ হইতে । অন্যান্য