পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অর্থশাস্ত্রে ভাঙন-গড়ন ృన్స8 S Ae S Seee SAS SSAS SSAS E AA AeS AAAA S AMMeeAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AA --- تمیستوک یا "تیجه ۳ ---- به گف বিদেশী” ইস্পাতের সঙ্গে স্বাধীন ভাবে টক্কর চালাইয়া বিলাতী ইস্পাত ভারতের বাজারে আত্ম-রক্ষা করিতে অসমর্থ। বিলাতী ইস্পাতের স্বপক্ষে এইরূপ হামদদি দেখানে ভারতীয় ক্রেতা ও জনসাধারণের আর্থিক হিসাবে ক্ষতিকর। ভারতবাসী আজকাল অনর্থক অত্যধিক মূল্যে বিদেশী ইস্পাত কিনিতে বাধ্য হইতেছে। তাহাতে বিলাতের ইস্পাত-ব্যবসায়ীদের লাভ আছে যথেষ্ট, কিন্তু ভারতীয় নরনারীর লাভ অাধ কাচ্চাও নাই। বরং আমেরিকা, ফ্রান্স, জাৰ্ম্মাণি ইত্যাদি বড় বড় দেশের অপ্রীতি অর্জন করা হইতেছে মাত্র। তাহাতে রাষ্ট্রীয় ও আর্থিক দুই প্রকার ক্ষতিই ভারতের কপালে জুটিয়াছে। বর্তমানে ভারতীয় রেলপথগুলো একত্রে লম্বায় ৩৮,৬৭৯ মাইল। পূৰ্ব্বেই বলা হইয়াছে, এইসব তৈয়ারি করিতে মাইল প্রতি গড়ে প্রায় ২,০০,০০০ রেল বিস্তারে আধিক शकू লাগিয়াছে। ফী বৎসর মোটের উপর ৬০ উন্নতি কোটি লোক রেলপথে যাতায়াত করে আর মাল চলাচলের পরিমাণ ৮ কোটি টন। অর্থাৎ ভারতের লোকসংখ্যা সংক্ষেপে ৩০ কোটি ধরিয়া লইলে প্রত্যেক ভারতবাসী বৎসরে অন্ততঃ দুইবার করিয়া রেলে মোসাফিরি করে। আর ফী মোসাফির গড়-পড়তা প্রায় সিকি টন ( ৭ মণ , মাল লইয়া চলাফেরা করিতে অভ্যস্ত । আজ হইতে ১৯৩২ পর্য্যন্ত পাচ বৎসরের ভিতর ১৫৯টা নতুন পথ করিবার ব্যবস্থা হইতেছে। তাহাতে ৯০০০ মাইলের মোসাবিদ আছে। ১৯৩২ সনের শেষের দিকে ৬০০০ মাইল নতুন রেলপথ খোলা হইয় যাইবে । আর তখন প্রায় ৩০০০ মাইলে কাজ চলিতে থাকিবে। রেলপথের বিস্তারে ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি ঘটয়াছে আর ভবিষ্যতেও ঘটিবে । কিন্তু আর একটা কথা মনে রাখা আবশ্যক । বহুসংখ্যক