পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অর্থশাস্ত্রে ভাঙন-গড়ন ృవెసి AeeMAeAeeSAS A SASHeeS eSAAAAAAS AAASASASS -کي AAS AAAAA AAAA AAAA AAAAeAAS AAAAA AAAA AAAA AAAAeeAMAee eA AMAMeeeS eeSeeAeeSeeSeAAASAASAASAAAS बबैौम शबविख्ळां८ञद्र ब्रभूत्वा আজকালকার দুনিয়ায় ধনবিজ্ঞানশাস্ত্রে ভাঙন-গড়ন চলিতেছে খুব জোরের সহিত । একটা নবীন ধনবিজ্ঞানের সূত্রপাত হইতেছে । যুবক বাঙলার অর্থশাস্ত্রীদিগের সঙ্গে তাহার কিছু মোলাকাৎ হওয়া আবশ্যক। এক এক শ্লোকে বিপুল মহাভারতের কোনো কোনো পৰ্ব্ব আওড়াইয়া যাইতেছি। ক্রাইসিস-বিষয়ক দার্শনিক তত্ত্বকে নবীন ধনবিজ্ঞানের মেরুদণ্ড বলিতে পারি। এই তত্ত্বের বিশ্লেষণ করিবার জন্য আমেরিকায় আর জাৰ্ম্মাণিতে স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র পরিষৎ কায়েম হইয়াছে। আলোচনার একটা নমুনা দেখাইতেছি। বাজারদরের ওঠা নামাই হইতেছে সকল দোষের গোড়া। এইটাকে কাবু করিতে পারিলেই আর্থিক সমতা সাধিত হইতে পারে । কিন্তু তাহ করা যায় কি করিয়া ? তাহার জন্ত চাই বাণিজ্যের ওলট-পালট বা অতি-দ্ৰুত পরিবর্তন ( ফ্লাকচুয়েশুন ) বন্ধ করা। বাণিজ্য-বস্তটা অর্থাৎ লেন-দেন, কেনাবেচা, আমদানি-রপ্তানি নির্ভর করে ব্যাঙ্কের উপর। কেননা ব্যাঙ্কগুলা কারবারকে যেরূপ কর্জ দেয় তাহার উপরই অনেকটা নির্ভর করে মাল কেনা-বেচার আকার-প্রকার। ব্যাঙ্ক যদি বেপারীকে অতি সহজে মালের রসিদ দেখিবামাত্র টাকা ছাড়িতে প্রস্তুত থাকে তাহা হইলে বেপারীরা আহলাদে আটখানা হুইয়া পড়ে। আর তাহারা একেবারে দিকবিদিকজ্ঞানশূন্ত হইয়া বাজারে মাল চালাইতে লাগিয়া যায়। এখন দেখা যাউক, ব্যাঙ্কগুলা সহজে টাকা ছাড়িতে রাজি হয় কেন । তাহাদের তহবিলে কঁাচ টাকা অনেক মজুত হয় বলিয়া। কিন্তু কঁাচ টাকা সঙ্কট ও চক্র