পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অর্থশাস্ত্রে ভাঙন-গড়ন ২০৩ আর একখানা বইয়ের নাম কম্‌বিনেগুন ইন্‌ দি আমেরিকন ব্রেড বেকিং ইণ্ডাষ্ট্র” (আমেরিকায় রুটিওয়ালাদের সঙ্ঘ ) । ১৪৮ পৃষ্ঠায় সম্পূর্ণ। লেখক আলসব্যর্গ, ১৯২৪-২৫ সনে নবগঠিত সজাগুলার কথাও উল্লেখ করিয়াছেন। প্রকাশক ষ্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্যগবেষণা বিভাগ । আমাদের ভারতে এক শ্রেণীর পণ্ডিত আছেন যাহারা চাষীদিগকে পল্লী-প্রেমিক, কুটির শিল্পী, পরিবার-সেবী রূপে বিবৃত করিয়া থাকেন। র্তাহাদের দর্শনে চাষী-চরিত্র সম্বর্যে-চরিত্র হইতে পুরাপুরি পৃথক। এই ধরণের মত কোনো কোনো বিদেশী পণ্ডিতের মতেরই ছায়াবিশেষ। রুশিয়ায় এই দর্শন বিরাট আকার ধারণ করিয়াছে। নারদ্বনি-প্রবর্তিত “কট্রর স্বদেশী” দল এইরূপ মতের প্রচারক । এই মত কতটা টেকসই তাহার বিচারও চলিতেছে বহুদিন ধরিয়া । সম্প্রতি রুশ পণ্ডিত স্তুদেনস্কি-প্রণীত দুইখানা গ্রন্থ বাহির হইয়াছে। কৃষিব্যবস্থাকে মূল্য-বিজ্ঞানের ভিতর ফেলিয়া লেখক আর্থিক জগতের একটা নতুন তত্ত্ব আবিষ্কার করিয়াছেন। বর্তমান জগতে চাষ-আবাদ বলিলে দুই শ্রেণীর কাজ বুঝিতে হইবে। প্রথমত; আধুনিক বা নব্য কৃষি-ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থাকে পুজিনীতিশাসিতরূপে বিবৃত করা যাইতে পারে। আজকালকার ফ্যাক্টরিতে, ব্যাঙ্কে, আমদানি-রপ্তানিতে যে ধরণের “পুজি-শাহী” বা পুজিতন্ত্র চলে চাষআবাদের কাজেও সেই ধরণেরই মূলধন-মাহাত্মা, মজুর-মালিক সম্বন্ধ, বাজারে কেনা-বেচার রীতি দেখা যায় । বৰ্ত্তমান জগতের অন্য প্রকার চাষ-ব্যবস্থা হইতেছে প্রাকৃ-পুজিশাহীর অন্তর্গভ। এই ব্যবস্থাকে সহজে “সেকেলে”, আদিম বা মান্ধাত্তার क्लश फ्रांशी ७ भूला-उद्भ