পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন وی ه بد

  • .پ-ه .۔ ’’عمر میرے ۔عد .۔حہ ۔سی۔ AAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA S SAAAS AAAAAS AAAAAeAS eAM MA AeeS جیمی عیت جسته حج

কোং । কয়েকজন স্ত্রী-মজুরের কৰ্ম্মক্ষমতা পরীক্ষা করা হইয়াছে। কোন শক্তির প্রভাবে কৰ্ম্মের পরিমাণ বাড়িয়া যায় আর কিরূপ অবস্থায় পরিমাণ কমিতে থাকে তাহার অঁাকজোক আছে। তাল, মান, সুর, তাপ ইত্যাদি নানা শক্তির ফলাফল মাপিয়া দেখা হইয়াছে। লাইপৎসিগের অধ্যাপক ব্যিশর এই বিদ্যার অন্ততম প্রবর্তক । ডেনমার্কের কোপেনহাগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বিক জাৰ্ম্মাণির কীল বিশ্ববিদ্যালয়ে একট। বক্তৃতা দিয়াছিলেন। সেইটা “টেখনিশার ফোটশিট উণ্ড রিাবার-প্রোডুৰূর্টসিয়োন” (যন্ত্রপাতির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে মাল-উৎপাদনে অতিবৃদ্ধির যোগাযোগ ) নামে বাহির হইয়াছে (১৯২৭)। মাল-উৎপাদনের “অতিবৃদ্ধি” হইলে সমাজে “আর্থিক দুর্য্যোগ,” “বাণিজ্যিক ধূমকেতু” ইত্যাদি উপস্থিত হয়। তাহার ফলে কিছুকাল ধরিয়া বহুলোক বেকার থাকিতে বাধ্য। আর অনেক বেপারীর মাল পচে । সঙ্গে সঙ্গে পুজিওয়ালদের টাকাকড়িও নষ্ট হয়। মার্ক স্পষ্ঠীরা পুজিতন্ত্রের বিরোধী। তাহাদের বিচারে পুজিসংগ্রহ, পুজি-নিষ্ঠ ইত্যাদিই হইতেছে সকল দোষের গোড়। যতদিন সমাজে ধন “সঞ্চয়ে”র বাতিক থাকিবে ততদিন “ভার্থিক দুর্য্যোগ” লাগিয়৷ থাকিবেই। বিক বলিতেছেন, এই যুক্তি টেকসই নয়। র্তাহার মতে “চাই আরও পুজি। দুনিয়ায় যে পরিমাণ পুজি আছে তাহাতে জগতের নরনারীর অভাব মোচন হইতে পারে না । মানুষের উদ্ভাবিত কলযন্ত্র আজকাল অনেক দিকে উন্নত হইয়াছে । তাহাদের সংখ্য। আর জটিলতাও প্রচুর পরিমাণে বাড়িয়াছে। যন্ত্রপাতির সাহায্যে মানুষ আজকাল অনেক নতুন উপায়ে তাহার দুঃখ মোচন করিতে সমর্থ। কিন্তু যন্ত্রপাতিগুলাকে মামুষের কাজে লাগাইতে হইলে চাই রুধির, চাই পুজি । এককথায়, মানুষের জ্ঞানবিজ্ঞান, আবিষ্কার-উদ্ভাবন, যন্ত্রপাতি, কলকজা যে পরিমাণে می سیدی যন্ত্র গোলাম মানুষের