পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২১৬

ミ>ミ নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন I_ _ சி_ _த் ரி_ _ قصد تسجة يكيد ييلة تت ضد ASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAMAAASAASAASAASAA AAAS AAAAA SAAAAA AAAAS AAASASAAA AAAAS AAAAAS SSAAAASA SAAAAS AAAAA AAAA AAAAS AAAAA AAAA S AM MAM MASAeeAeAM eTS TeATAMeAAASAAAA অর্থাৎ জীবনটা লইয়া “দার্শনিক’ আলোচনা করিবার প্রয়াস দেখা যায় না । বাংল| দেশ এবং বাংলার ইংরেজা বা বাংলা সাহিত্য এই সকল ‘জীবন” বিশ্লেষণ করিয়া দেখে নাই । ধনবিজ্ঞানের ল্যাবরেটরি আর কারখান। চালাইতেছেন সরকারী চাপ র্যেরাও । যাহার। ডাকঘর, রেলওয়ে ইত্যাদি কৰ্ম্মকেন্দের উচ্চতর পদে বাহাল আছেন, সেই সকল বাঙালীর অভিজ্ঞতা এই বিদ্যার উপকরণ। খাজন। তাদায় করার বড়-বড় অফিসে যে সকল বাঙালীর ঠাই, নগর-শাসনে, স্বাস্ত্য-বিভাগে, লোকগণনার কাজে, জেলার তত্ত্বাবধানে এবং অন্তান্ত কম্যালয়ের আবহাওয়ায় যাহার কথঞ্চিৎ মোট মাহিয়ান। পান তাহদের দৈনিক কাজকম্মের ভিতরও ধনবিজ্ঞান বিদ্যার খুটাগুল লুকাইয়। রহিয়াছে । এই শ্রেণীর বাঙালী বাংলার চিস্ত সম্পদকে ঐশ্বৰ্য্যশালী করিয়া তুলিতে চেষ্টা করেন নাই। রমেশচন্দ্র দত্ত বোধ হয় এই হিসাবে “সবে ধন নীলমণি’ । গণিত ও ধনবিজ্ঞান আথিক বাস্তবের সঙ্গে যোগ না থাকায় বাংলাদেশে ধন-বিজ্ঞান জন্মিতে পারে নাই । আর-একটা কারণ কিছু স্বক্ষ । বাংলা দেশে যে সকল বাঙালী ধনবিজ্ঞান-বিদ্যার কেতাব ঘাটিয়া থাকেন তাহারা প্রায় সকলেই "আঙ্কে র্কাচা ।” অথচ যোগ-বিয়োগ গুণভাগে যে-ব্যক্তির আত্মারাম চমকিয়া উঠে, তাহার পক্ষে ধনবিজ্ঞানে বেশীদূর অগ্রসর হওয়া কঠিন। ডাইনে বায়ে অঙ্ক ছাড়া ধনবিজ্ঞান আর কিছুই নয়। সংখ্যাগুল। এই বিদ্যার প্রাণ । সকলেই জানেন যে, পাটীগণিতের যে সকল “অঁা” পাঠশালার নিম্নতম শ্রেণীতে কষা হয় সে সবই আগাগোড়া হাটবাজার, ভাগ-বাটোয়ারা,