পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৩৮

ミ○R নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন SAeAAASAAAAASA SSASAS e eeAA AAAA SAAAAA AAAAe Ae Aeee ~~^^^ --~~ ~ ^^^^^_^^u"_^.*- جی . سمی -خمسہ جائے۔ حکیم_نام۔ میر S eeSAeSA A ASeAeSAAAAAA S AA eS eS eS eS AASAASAA AAAA AAAASe eSeSAS SSAS SSAS ৩। রচনাবলীর কোনো অংশে একটি মাত্র বিদেশী হরপও ব্যবহৃত হইবে না । যেখানে-যেখানে বিদেশী শব্দ ব্যবহার না করিলে চলিবে না সেই সকল স্থলেও শব্দগুলা বাংলা হরপে বসাইতে হইবে । সঙ্গে সঙ্গে তাহাদের বাংলা তর্জমা থাকিবেই। গ্রন্থ-পত্রিকাদির নাম এবং জনপদ বা নরনারীর নাম সম্বন্ধেও এই নিয়ম খাটিবে । ৪ । পারিভাষিক শব্দ সম্বন্ধে আপাততঃ র্যাহার যেরূপ সুবিধা, তিনি সেইরূপই বাংলা তজ্জমা চালাইয়া দিবেন। প্রয়োজন হইলে “ফুটনোটে” এই সকল শব্দ লইয়া আলোচন। চলিতে পারিবে । ৫ । বিদেশী শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বসাইবার সময় গোলে পড়িবার সস্তাবনা আছে । সম্প্রতি তাতার জন্যও উদ্বিগ্ন হইবার প্রয়োজন নাই । এ সম্বন্ধে ভবিষ্যতে বিশেষ ব্যবস্তা করিবার ইচ্ছা আছে। ৬ । কোনো মত বা ব্যক্তিবিশেষের স্বপক্ষে বা বিপক্ষে কোনো প্রকার আন্দোলন চালানে এই কাগজে সম্ভবপর হইবে না। তথ্যের জোরে এবং যুক্তির জোরে তত্ত্ব বা মতামত প্রতিষ্ঠা করিবার চেষ্টা করিতে হইবে । ৭ । যখনই কোনো গ্ৰন্ত বা পত্রিকা হইতে নজির উদ্ধৃত করা দরকার হইবে, তখনই সন, তারিখ, প্রকাশক ও লেখকের নাম উল্লেখ করিতে হুইবে । ৯ । সঙ্কলন-কত্ত ও সমালোচকেরা প্রথমতঃ গ্রন্থ-পত্রিকাদির বক্তব্য কথাগুল বস্তুনিষ্ঠরূপে বিবৃত করিতে সচেষ্ট হইবেন । তাহার পরে নিজ নিজ মতামত প্রকাশ করা চলিতে পারিবে । সমালোচকদের অনুভূতিই সমালোচনা বা সঙ্কলনের প্রধান অংশ হইবে না, বিরত সাহিত্যের যথাযথ চুম্বক প্রচার করাই মুখ্য উদ্দেশু থাকিবে । ৯ । সমালোচকেরা নিম্নলিখিত আলোচনারীতির দিকে লক্ষ্য রাখিবেন — প্রথমে গ্রন্থকারের নাম উল্লেখ করিতে হইবে । তাহার পর