পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গে দেশ-ও-তুনিয়া চর্চা వలిసె AAAA SAAAAA AAAA AAAAeeMA eeASAS eeAAA AAAA AAAA TTA MA TT T T TT AA AMAMM AeeAeee eSeSeS eee ee e eee S AT AA TA AeeMMeee Me eA SAAAAA TA SAeeeMAS SSAS SSAS ভারতের আধ্যাত্মিক জীবনে আমেরিকার আর মার নাই বলা যাহতে পারে । যুবক ভারতের আধ্যাত্মিক জীবনে ইংরেজ চিন্তার সঙ্গে মার্কিণ চিন্তার টক্কর চলা ভাল । ইহাতে আমাদের আত্মার বিস্তারসাধন ঘটবে। অধিকন্তু আজ ১৯২৭ সনে বেশ খোলাখুলি জানিয়া রাখা দরকার যে,— আমেরিকার পাণ্ডিত্য হয়োরোপের পণ্ডিত-মহলে সমাদৃত হইয়া থাকে। ফরাসা, জাম্মাণ আর হতালিয়ান পত্রিকায় ও পরিষদে মার্কিণ ধনসাহিত্যের কদর দিন দিন বাড়িতেছে । ইংরেজ পণ্ডিতগণও আমেরিকার নামে আর নাক সিটকাইতে চেষ্টা করেন না। ইয়াঙ্কি পাণ্ডিত্যের দিগ্বিজয় সুরু হইয়াছে। আমেরিকার নরনারা কোন কাষ্যক্ষেত্রে কিরূপ চিন্তা করিতেছে অথবা কোন কন্মকেন্দ্রে কিরূপ কৌশল চালাইতেছে তাহ জানিবার জন্য বিপুল আগ্রহ দেখিতেছি ইংরেজ, ফরাসী, জাম্মাণ ও ইতালিয়ান পণ্ডিত সংসারে আর কেজো মহলে । “আৰ্থিক উন্নতি’র সম্পাদনে বিশ্বশক্তির এই মূৰ্ত্তি বাদ পড়ে নাই । ভবিষ্যতেও বরাবরই মার্কিণ চিন্তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ আত্মায়তা বজায় রাখিয়া চল হইবে। ফরাসী ও জাৰ্ম্মাণ ধনসাহিত্য মার্কিণ চিন্তা-ধারার সঙ্গে যুবক বাংলার আত্মায়তা যত নিবিড়, ফরাসী ও জান্মাণ চিন্তাধারার সঙ্গে তত নিবিড় নয়। এইখানে কথাটা আর একটু খুলিয়া বলা দরকার। পদার্থ-বিদ্যা, রসায়ন, প্রাণ-বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষ্কার ক্ষেত্রে বাংলার বিজ্ঞানসেবীরা আজকাল অনেকেই ফরাসা ও জান্মাণ ভাষায় প্রচারিত গ্রন্থ-পত্রিকার সঙ্গে পরিচিত আছেন। অধিকন্তু ংলাদেশে প্রাচীন ভারতের ভাষা, সাহিত্য, প্রত্নতত্ত্ব, ইতিহাস ইত্যাদির চচ্চা যাহারা করিতেছেন তাহাদের বৈঠকেও ফরাসী আর জাৰ্ম্মাণ ভাষা