পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨8ર নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন ^^^^ ^SSAS A SAS SSASAS SS SAAAAAS AAAAS AAAAA AAAASAAAA * * * * * -*".'w^ * w v , v^^^^^ A * بی-سیاسی -رسی به هر ی بیبیسی حکم می گرمایی " لا يمية عربي - يبية * .* .* .* ”,... ية T ـة " ،ة সমসাময়িক আর্থিক ইতিহাস এই এক বৎসরের ৯৬০ পৃষ্ঠায় কত মাল ছাপা হইয়াছে তাহার শ্রেণীবদ্ধ স্বচী এই সংখ্যায় বিজ্ঞাপনের শেষ অংশে প্রকাশ করা গেল। সেইটী দেখিলেই মালুম হইবে এক বৎসরের “বাংলার সম্পদ বস্তুটা কি। তাহার পরই “আর্থিক ভারত” বস্তুর বাৎসরিক কিন্মৎও এক সঙ্গে পাকড়াও, করা সম্ভব। আর এই দুই দফা একত্র করিলে পরবর্তী অধ্যায়ে “দুনিয়ার ধনদৌলত” বস্তুর সঙ্গে তাহার তুলনায় সমালোচনা চলিতে পারিবে । বুঝা যাইবে দুনিয়ার মাঝে আমরা আজ কোথায় । এই তিন অধ্যায়ে যে সকল তথ্য প্রকাশিত হইয়াছে সেই সবই হইতেছে ধনবিজ্ঞানবিদ্যার আসল ল্যাবরেটরী বা পরীক্ষালয়। এই ধরণের তথ্যের সঙ্গে যে সকল লোকের “হাতে কলমে” যোগাযোগ ছিল না, র্তাহারা কোনোদিনই ধনবিজ্ঞান-দক্ষ পণ্ডিত হইতে পারেন নাই। ইয়োরামেরিকার যে-কোনো ধনবিজ্ঞান-সেবীর মগজটা পরীক্ষা করিয়া দেখিলে তাহার ভিতর পাওয়া যাইবে, এই তিন অধ্যায়ে বিবৃত আর্থিক জীবনের বিভিন্ন তথ্য ও অঙ্কের সঙ্গে হামেশা মোলাকাৎ । বৰ্ত্তমান সংখ্যার কোনো এক স্থানে একবার বলা হইয়াছে যে, মার্শ্যালের “ইণ্ডাষ্ট্রি অ্যাও ট্রেড” আর “মানি ক্রেডিট কমাস” নামক ঢাউস বই দুইটার আগাগোড়াই এই ধরণের তথ্যগুলা সাজাইয়া গুছাইয়৷ বলা ছাড়া আর কিছু নয়। এমন কি “প্রিনসিপলস্ অব ইকনমিক্স’ নামক মার্শ্যালের ধনসম্পত্তি-বিষয়ক “দার্শনিক” গ্রন্থের স্বত্রগুলার পশ্চাতেও এই ধরণের নিরেট তথ্যই বিরাজ করিতেছে।