পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ミ8b" নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন SS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAS A SAS SSAS SSASAS SS SAeSASAeeSAAAAAAS AAAAA SeeS eS _^.* w عیسی همه گیر ۹ مه ۹ بر w ۹ هر - ASeAAAA SAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS লাগিয়াছেন। এই সম্বন্ধে তথ্য বা ষ্ট্যাটিষ্টিক্স মাত্র সংগ্ৰহ করিয়া ধনবিজ্ঞানসেবীরা নিশ্চিন্ত নন । অনেক ক্ষেত্রেই "বেকার” আর আর্থিক ধূমকেতুটা এক সঙ্গে আলোচিত হইয় থাকে। আর একটা বড় আলোচ্য বিষয়,—সমসাময়িক শিল্প-বিপ্লব। উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে একটা শিল্প-বিপ্লব ঘটিয়াছিল। আবার বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে আর একটা শিল্প-বিপ্লব ঘটিতেছে। এই বিপ্লবের একটা তরফ হইতেছে নয়া নয়া যন্ত্রপাতির উদ্ভাবন ও প্রয়োগ । অপর দিক্ হইতেছে ট্রাষ্ট, কাটেল ইত্যাদি নামধারী সঙ্ঘ-গঠন । এই সকল বিষয় ভারতবাসীর পক্ষে বুঝা কঠিন । কিন্তু “আৰ্থিক উন্নতি’র সাহিত্যে তাহার পরিচয় কিছু কিছু দেওয়া গিয়াছে । নবীন ধনবিজ্ঞানের তৃতীয় কথা-বস্তু হইতেছে আর্থিক জীবনে গবমেন্টের হস্তক্ষেপ । “সেকেলে” ধনবিজ্ঞান ছিল “স্বাধীনতা”-পন্থী । অর্থাৎ গবমেণ্টকে নরনারীর আর্থিক জীবন শাসন করিতে না দেওয়াই দেশোন্নতির উপায় বিবেচিত হইত। ইহারই নাম রিকার্ডে-প্রমুখ পণ্ডিতদের “ক্লাসিক” নীতি । আর আজকাল দেশোন্নতির রীতিনীতি হইতেছে ঠিক উল্টা । কি “ক্রাইসিস,” কি বেকার, কি সঙ্ঘ-শাসন— সৰ্ব্বত্রই চাওয়া হইতেছে গবমেণ্টের তদবির ও রক্ষণাবেক্ষণ । ইহাকে বলা যাইতে পারে সোপ্তালিষ্ট দর্শনের জয়জয়কার । দেশোল্পতির অর্থশাস্ত্র তথ্যই হউক বা তত্ত্বই হউক, দেশীই হউক বা বিদেশীই হউক, “আর্থিক উন্নতি’র সকল প্রকার আলোচনার লক্ষ্য এক । সে হইতেছে দেশোন্নতি আর দেশোন্নতির যন্ত্রপাতি নিৰ্দ্ধারণ এক বৎসর ধরিয়া “আর্থিক উন্নতি” দেশোন্নতির অর্থশাস্ত্রই প্রচার করিয়া আসিয়াছে।