পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৫৬

२@ रै নয়। বাঙ্গলার গোড়া পত্তন R ** عمرة سميحة" C AAAA SAS S S AAAA SS AASAA S প্রঃ—তা সত্যি, বাঙ্গলাদেশ বাস্তবিক যে কি অবস্থায় আছে,তার সম্বন্ধে ধারণা এই ধরণের কাগজের সাহায্যেই হওয়া সম্ভব। কিন্তু দুঃখের বিষয় আর্থিক খবর তেমন বেশী পরিমাণে এই সমস্ত কাগজে পাওয়া যায় না ; রাজনীতিক চর্চাই প্রধান স্থান পায় । উঃ-রাজনীতিক চর্চাও খুব উঁচু ধরণের হয় না ; নিতান্ত তরল আলোচনারই আধিক্য দেখা যায়। তবে আর্থিক তরফ থেকে এদের কাছে যতটুকু সাহায্য পাই, তার দাম কম নয়। বাঙ্গলার প্রত্যেক স্থানে লোকজনের অবস্থা কেমন উঠছে নাম্ছে, কোথায় নতুন ফ্যাক্টরী বা সহর গ’ড়ে উঠছে, এই সব খবর আমি সংগ্ৰহ ক’রে বাঙ্গালীর সাম্নে টাটুক। টাটকা ধরতে চাই। আর এ কাগজগুলো ছাড়া এই ধরণের খবর যোগাড় করবার আপাততঃ আর কোনও উপায় নেই। জায়গায় জায়গায় লোক পাঠিয়ে অথবা নিজে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করাও অবশু সম্ভব, কিন্তু তাতে পয়সা লাগে, কাজেই তত সহজ নয় । প্রঃ—কেন, গবর্ণমেণ্টের রিপোর্টগুলো থেকে ত অনেকটা সাহায্য পাওয়৷ যেতে পারে ? উঃ—পাওয়৷ যেতে পারে বটে, কিন্তু রিপোর্টগুলোতে সাধারণতঃ টাটকা খবর পাওয়া যায় না, ওগুলো হ’তে যা কিছু জানা যায়, তা সাধারণতঃ রিপোর্ট বেরুবার অন্তত: বছর দুয়েক আগেকার ঘটনা। আর ওগুলো এক একটা বিষয় সম্বন্ধে সমগ্র ভারতের অথবা সমগ্র বাঙ্গলার কথা আলোচনা করে । কিন্তু তাতে বিশেষ বিশেষ স্থানের ব| বিশেষ বিশেষ জাতের ও সম্প্রদায়ের কেমন উঠানামা চলছে, তা স্পষ্টরূপে উপলব্ধি করা সম্ভব হয় না। সেই জন্তে বাঙ্গলাদেশের সৰ্ব্বত্র যদি ধনবিজ্ঞানবিদ্যায় পারদর্শী লোকদেরকে সংবাদদাতারূপে পাওয়া যেতে পারতো, তা হ’লে তাদের নিয়মিত পাঠানো রিপোর্টের