পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৫৮

ミQや নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন SAAA AAAA AAAA AAAASAAA SAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS AAAAA AAAA AAAA SeeS eeeS See AeA eAAA AAAA AAAA AAAA AAAAM MAAA AAAA AAAA AAAA S SMAMAMAAA AAAAS AAAAAMMAMAMAMMAMAMA AMS স্বদেশ-সেবকের পক্ষে ইয়োরামেরিকার জ্ঞানবিজ্ঞান সম্বন্ধে পাকিয়া উঠা যারপর নাই জরুরী । এ জন্তেই আমি হামেশা ব’লে থাকি,—“হতে চাস স্বদেশী, ত আগে হ’ বিদেশী” । মানুষের আর্থিক উন্নতি কতদূর আর কোন পথে সম্ভব, সেট ধারণ হবে ইয়োরামেরিকাকে জানলে, ইয়োরামেরিকার আর্থিক অবস্থা সম্বন্ধে স্পষ্ট ধারণা হ’লে । আর যখন এই ধরণের জ্ঞান দখলে আসবে, তখন যে কোনো দেশে গিয়ে—তা সে ওয়েষ্ট ইণ্ডিজই হোক, জাপানই হোক বা মক্কাই হোক্—তার আর্থিক জীবন সম্বন্ধে চর্চা করবার, আর্থিক প্রচেষ্টাগুলোকে ঠিক পথে চালিত করবার ক্ষমত জন্মাবে। যাকে ইকনমিক আই' (অর্থনৈতিক দৃষ্টি ) বলা যেতে পারে তা কেবল এই ধরণের লোকেরই জন্মেছে। এই ধরণের লোক ছাড়া আর কেহ বাঙ্গালার বা ভারতের আর্থিক জীবন আলোচনা করবার ও তার সম্বন্ধে মত প্রকাশ করবার যোগ্য অধিকারী বিবেচিত হ’তে পারে না। যারা আর্থিক জীবনের যে উন্নত অবস্তা এ পর্য্যন্ত জগতে লব্ধ হয়েছে তার সম্বন্ধে স্পষ্ট ধারণ করতে পারে নি, তার বাঙ্গলার বা ভারতের আর্থিক অবস্থা বুঝতেও পারবে না, সামাজিক পরিবর্তনগুলোর তাৎপৰ্য্যও ঠিক ধরতে পারবে না, আর আর্থিক উন্নতির উপায়ও ঠিক নির্দেশ করতে পারবে না। প্রঃ—“আর্থিক উন্নতি’তে “দুনিয়ার ধনদৌলত” বিভাগটা “বাঙ্গলার সম্পদ” আর “আর্থিক ভারত” এই দুই বিভাগের ঠিক পরে দিবার মানে কি ? অবস্থার পার্থক্যটা বোঝাবার জন্তে ? উঃ—স্থা, আমাদের অবস্থার আর ইয়োরামেরিকার অবস্থার মধ্যে কতটা পার্থক্য, তা’ বিশেষভাবে হৃদয়ঙ্গম করাবার জন্তে । প্রথম দুই বিভাগ থেকে আমাদের আর্থিক অবস্থা কিরূপ, সে সম্বন্ধে নিরেট বস্তুনিষ্ঠ জ্ঞান পাওয়া যায়। তৃতীয় বিভাগ থেকে ইয়োরামেরিকার