পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গে দেশ.ও-দুনিয়া চর্চা ২৬৩ AASAASAASAASAASAA AAASAASAASAASAASAA AAAA AAAA AAAA AAAAA - AAAAAA AAAA AAAA AAAAS AAASASAAAAASA SAASAASAASAASAAeeAeSeAeeSAAAA প্রথমতঃ এদের কাজ হবে অন্যান্য ভাষায়,—ইংরেজী, ফরাসী, জাৰ্ম্মাণ, ইতালিয়ান অর্থশাস্ত্রের যে সব কেতাব আছে তাদের বাংলা ভাষায় তজমা করা। এর ফলে বাংলা ভাষার মারফৎই ধনবিজ্ঞান বিষয়ক বিদেশী বইগুলা পাওয়া যাবে। তারপর, “আর্থিক উন্নতি” যে রকম মাসিক পত্রিকা এরকম দশ বারখান| বিভিন্ন কাগজ এক সঙ্গে চালানো সম্ভবপর হবে । তার ফলে ধনবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা বিষয়ক বহুবিধ রচনা বাঙ্গালীর সাহিত্যে দাড়িয়ে যাবে। এই ভাবে কাজ চালাতে পারলে ১৯৪০ সনের মধ্যে বাঙ্গালীর ধনবিজ্ঞান চচ্চ ইংরেজী ভাষার দাসত্ব হ’তে সম্পূর্ণ মুক্তিলাভ করবে। পরের এই তর্জম করা আমাদের একমাত্র লক্ষ্য হবে না। স্বাধীন গবেষণার ফলও বাংলা ভাষায় প্রকাশিত হবে । ‘রিসাচ্চ বস্তুটা কি এ বিষয়ে আমাদের জ্ঞান কম । গবেষণার মধ্যে অধ্যাত্মিকতা কিছু নেই। প্রতিদিনের নিত্যনৈমিত্তিক কাজকৰ্ম্মগুলা লক্ষ্য কর’লেই অনেক তথ্য সংগ্রহ করা যায়। পাশ্চাত্য দেশের ব্যাঙ্ক, বাম-ভবন ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের রিসার্চ-বিভাগের কৰ্ম্মপদ্ধতি দেখলেই এটা সহজে উপলব্ধি করতে পার। যায়। অতি সাধারণভাবে সিগারেট ফু কৃতে ফুকতে দৈনন্দিন জীবনের ঘটনাগুলি তারা লিপিবদ্ধ ক’রে যাচ্ছে । সেইগুলাই আবার কাগজে পত্রে বেরোয় । অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই স্কুলমাষ্টার জনকতক নিয়োজিত আছে, ধনবিজ্ঞান বিষয়ক খবরাখবর সঞ্চয় করবার জন্তে । তার খবরের কাগজের কাটিং দিনের পর দিন জড় ক’রে ‘কাটিংএর লাইব্রেরী অনেক সময়ে খাড়া ক’রে তোলে। ‘কাটিংগুলার সারমন্ম আবার প্রবন্ধাকারে বা পুস্তকাকারে বাহির হয়। ইয়োরোপের নানা প্রদেশে এইভাবে গবেষণা চালানো হয়। বিলাতের