পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর্থিক জীবনে পরের ধাপ Հե-Գ TMAMA eee eAeeTeeAMeeAeS ee eeeAeT TAM Tee Ae eAeAeeS eee eeeTA SATeee eeSAe eeeATeAeeS eSeeSeeAeAMA AeAMMAMAeT eeeS মোটর বাস্ আর একবার ডাঙ্গায় আসা যাক। রেল খাল রহিয়াছে, তা সত্ত্বেও সড়ক রাস্ত চলিতেছে। সড়ক রাস্তাগুলিতে মাল চলাচলের ব্যবস্থা রহিয়াছে। সে ব্যবস্থা—আপনারা জানেন—একালে অমনিবাস, অটোমোবিল, মোটর লরা । মফঃস্বলের প্রত্যেক জেলাতে যেখানে সরকার কাছারা, বড় হাট বা গঞ্জ, অথবা কারবারের স্থান রহিয়াছে, সে সকল জায়গায় যেমন ছোট ছোট রেল চালাইবার সুযোগ আছে, তেমনি এক একজন লোক কিংবা এক একটা কোম্পানী গোটা পাচেক মোটর লরা লহয়। বসিলে "পয়সা লাভ করিতে পারে । আট দশ বিশ মাইলের যাওয়া আসার পথে এই রকম করা অতি-কিছু নয়। বাংলায় ১৯০১ সনে অটোমোবিল বস্তুটাকে বিলাসের বস্তু বিবেচন। করা হইত। আজ তা করা হয় না । ১৯২৬ সনের খবর দিতেছি । এই বৎসর আমরা আমেরিক, ইতালি, ফ্রান্স এবং বিলাত হইতে বিশ হাজার “অটোমোবিল” যার দাম ৪০ কোটি টাকা, হজম করিয়াছি । ১৯১২-১৩ সনের সঙ্গে তুলনায় দেখা যায়,—যেখানে দু'হাজার অটোমোবিল, এক হাজার মোটর সাইকল ছিল, বাস নামক বস্তু তখন ছিলই ন—আজ সেখানে তের হাজার অটোমোবিল, হাজার মোটর সাইকল ও পাচহাজার বাস আসিতেছে। যারা চলাফেরা করে তারা সকলে বিলাসের জন্ত করে না। ডাক্তার, উকিল, ব্যাঙ্কার, ব্যবসাদার যারা বাস বা অটোমোবিলে চলাফেরা করে, তারা নিজ কৰ্ম্মদক্ষতার জন্য নিজের আয়-বৃদ্ধির পথ করিয়া লয়। অটোমোবিলের বিরুদ্ধে লোকের কোন রকম বিদ্বেষ আর নাই। বাংলার প্রত্যেক জেলাতে যদি পাচটা করিয়া কোম্পানী খাড়া হয় তা হইলে গোট বাংলা দেশে কমসে কম একশ টা কোম্পানী হইবে। এই একশ’