পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর্থিক জীবনে পরের ধাপ २br> কোম্পানী । কি ভাবে তাদের কারবার চলে ? যারা মাল খরিদ করিতেছে তাদের কাছে আসিয়া কোম্পানী বলে “পয়সা না থাকে কোম্পানী পয়সা দিবে। দু'হাজার কি চার হাজার টাকার মাল তুমি কিনিয়া লও, লইয়৷ হাগুলোট লিখিয়া দাও । মাসে মাসে অত করিয়া দিও।” অটোমোবিলটা তক্ষুণি বীমা করিতে হইবে । বীমার সাটিফিকেট ব্যাঙ্ক নিজের হাতে রাখিয়া দেয়। দু’খানা কাগজ – (১) মাসে মাসে অত টাক। শুধিবে (২) ইনশিওর সাটিফিকেট । সে মাসে মাসে গুনিয়া এই টাকা কোম্পানীকে দিবে, ব্যস। অটোমোবিল কোম্পানী এই প্রণালীতে দু'দশ বিশ কোটি টাকার কারবার করিতেছে। এই ধরণের ব্যবসা গড়িয়া তুলিতে হইলে দেশের কৰ্ম্ম-ক্ষেত্র নানা দিকে কতটা ফুলিয়া উঠা দরকার ভাবিয়া দেখুন। ভারতবর্ষে এই ঢঙের ব্যাঙ্ক গড়িয়া তোলা দরকার কিনা তার আলোচনা করিতেছি না। সামান ভাবে ৪৫ খানি অটোমোবিল খরিদ করিয়া ট্রান্সপোর্ট ব্যবসা চলিতে পারে কিনা তাই প্রথমে দেখা আবশ্বক। তারপর যথাসময়ে উচু ধাপে প৷ ফেলা যাইবে । এইভাবে চলিলে কারবার টেকসই হইবার সম্ভাবনা আছে । ASAAAAS AAASeA SAeeSASAS SSAS ممـ যন্ত্রপাতির ফ্যাক্টরি ইংরেজ, জাৰ্ম্মাণ, মার্কিণ ইত্যাদি বড় বড় জাতির “এলাহি কারখানা” যুবক বাঙলায় আজ সম্ভবপর নয়। আধুনিক ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রায় সৰ্ব্বনিম্ন ধাপগুলায় হাত মক্স করা আর সঙ্গে সঙ্গে কিছু কিছু টাকা রোজগার করা বর্তমানে আমাদের উচ্চতর আকাঙ্ক্ষার অন্তর্গত। সেই ধাপেরই কতকগুলা শিল্পফ্যাক্টরি চালাইবার দিকে আমাদের প্রত্যেক জেলায় কয়েকজন লোকের মোতায়েন থাকা চলিতে পারে। দ্বি-১৯