পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: o নয়া বাঙ্গলার গোডা পত্তন ছোট রেল. ষ্টীম নৌকা, মোটরগাড়ী ইত্যাদি বিষয়ে ব্যবসা চালাইবার কথা বলিয়াছি। কিন্তু এই সকল “ব্যবসা”র সঙ্গে সঙ্গে অথবা পশ্চাতে কিছু কিছু “শিল্প”ও আবশ্যক। এঞ্জিন, লঞ্চ, গাড়ী, কলকব্জ ইত্যাদি विनिरलव । হিকমত করিবার জন্ত চাই নন। প্রকার কারখানা। যে কয়ট ব্যবসার কথা বলিয়াছি তাহার সব গুলাই যন্ত্রপতির সন্তান, দাস বা আত্মীয় । অতএব প্রত্যেক জেলায় চাই কতকগুলা কারখান। গ্যাস বা বিজলীর কলকক্স, রবারেব জিনিষ, লোহা লক্কড়ের মাল, স্ত্রপ্যাচ ইত্যাদি বস্তু মেরামত করিবার জন্য ব্যবস্থা থাকা আবশ্যক। সোজ৷ কথায়, গাড়ীর পায়৷ ভাঙ্গিয়া গেলে তাতার চিকিৎসাও চাহ তার হাসপাতাল ও চাই । এই সব কারখানাকে এক কথায় “এঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস বল হইয় থাকে। এই ধরণের কারখান। বাঙলাদেশে একদম নতুন নয়। আজকাল ১৩৫টা ফ্যাক্টরি চলিতেছে । তাহাতে মজুর থাটে ২১,৮১৭ জন । আর টাকা খাটে বোধ হয় প্রায় ২৫ কোটি। কিন্তু এইগুলার কম-সে-কম ১০০টা বিদেশী তাবে । মাত্র ৩০|৩১ট। বোধ হয় বাঙালীর পরিচালিত । বাঙালীর অধীনস্থ কারখানায় বোধ হয় মাত্র ১,২০০১,৫০• মজুরের অন্নসংস্থান হয়। অর্থাৎ বেশী লোকের অন্ন জুটে বিদেশীদের কারখানায় । যাহা হউক, এঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসগুলার প্রায় সবই কলিকাতা আর হাবড়া অঞ্চলে অবস্থিত । মফঃস্বল একপ্রকার এঞ্জিনিয়ারিং-হীন । মাত্র দশ জেলায় এই সকল কারখানার কাজ চলিতেছে । তাহার বোধ হয় একটাও বাঙালীর কারবার নয় । 靜 এঞ্জিনিয়ারিং কারখানার দিকে যুবক বাংলার মতিগতি ফিরিলে নানাপ্রকারে আমরা লাভবান হইতে পারি। মফঃস্বলের নরনারীকে SAeeS AeeSAS Sea Ae eAeASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSeSSeSSeSSAS SSAS SSAS SSAS