পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর্থিক জীবনে পরের ধাপ २६o > S S AAAAA AAAA AAAA S AAAA S SAAAS AAAAA SAAAA AAAAS AAAAA AAAA AAAS SAAAAAS AAAAA AAAA AAAAS AAAAA AAAAS AAASASASS SSSS AS CS MAAA AAAASAAAA AAAA SAAAAAS AAAAA Te SAS SSAS SSAS SSASEE ACC ۴یپ-٣، যন্ত্র-নিষ্ঠ ও মজুর-নিষ্ঠ করিয়া তুলিবার সর্বশ্রেষ্ঠ, এমন কি একমাত্র উপায় হইতেছে এই সকল কৰ্ম্মকেন্দ্র । সরকারী তাবে রেল বাড়িতেছে। বাঙালীর তাবেও রেল, ষ্টমার, মোটর বাড়াইবার সুযোগ দেখিতেছি। কাজেই মফঃস্বলের নানা কেন্দ্রে এক সঙ্গে বহুসংখ্যক এঞ্জিনিয়ারিং কারখানার খোরাক জুটবার সন্তাবনা। অধিকন্তু কারখানা দাড়াইয় গেলে স্থানীয় লোকের নতুন নতুন কলকক্ত কিনিবার দিকে ঝুঁকিতে থাকিবে । টিউব-ওয়েল বা জলের জন্য নলকূপ বসাইবার খেয়াল মিউনিসিপ্যালিটি ও ডিষ্ট্রিক্ট বোর্ডের মাথায় সহজেই বসিতে পারিবে । পয়সাওয়াল লোকেরা নিজ নিজ বাড়ীর জন্ত বিজলীর সরঞ্জাম, গ্যাসের সরঞ্জাম ইত্যাদি “আধুনিক” জিনিষপত্রের খরিদার হইতে শুরু করিবে । তাহ ছাড় সাবান, রং, কালী, ওষুধপত্র, কাচ, দেশলাই, পেন্সিল, বরফ, মোমবাতী, কৃত্রিম ঘ ইত্যাদি সংক্রান্ত নানাপ্রকার রাসায়নিক আর নিম-রাসায়নিক কারবারেও যন্ত্রপাতির ডাক পড়িতে বাধা । এমন কি আজকালকার দিনের কৃষিকৰ্ম্মও যন্ত্রপাতির সঙ্গে মুজড়িত । অর্থাৎ এঞ্জিনিয়ারকে বাদ দিয়া বওমান যুগের কোনো আর্থিক আয়োজন চলিতে পারে না। কাজেই বৈদ্যুতিক অথবা অন্তবিধ যান্ত্রিক এঞ্জিনিয়ারিং-ঘটিত কারখানা খুলিলে যুবক বাঙলার পক্ষে লাভবান হইবার পথ প্রশস্ত । * এইখানে আমি খোলাখুলি আরও বলিতে চাই যে, বৈদুতিক, যান্ত্রিক, রাসায়নিক আর অন্তান্ত এঞ্জিনিয়ারদের সংখ্যা না বাড়িলে যুবক বাঙলা সভ্যতার সিড়ির উঁচু ধাপে পা ফেলিতে পারিবে না। মন্ত্রপাতি আমার চিন্তায় আধ্যাত্মিক জীবনের অস্থিমজ্জা । বাঙলার নরনারীকে মানুষের বাচ্চা হিসাবে মজবুদ করিয়া তুলিতে হইলে প্রথমেই চাই মন্ত্রপাতির সঙ্গে নিবিড় কুটুম্বিতা স্থাপন। লোহালক্কড়ের সালসা