পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২ ৯২ নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন ■ شيفيرجيفيتسعفيا 潤 த o "os dos go த عيــ = يمـــــم = عقيد يمضي بي" م AAAAAA AAAA AAAA AAAAeAAA AAAAS AAAAA AAAA AAAA eM MeeAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAeAMM MAAA SAAAAA S কিছু বেশী মাত্রায় পেটে না পড়িলে বাঙালীর কজায় জোর আসিবে না। যুবক বাঙলায় যন্ত্র-সাধন। আর যন্ত্র-দর্শন সুপ্রতিষ্ঠিত করিবার জন্য ধনবিজ্ঞানের সঙ্গে এঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যার পরস্পর মেলমেশ কায়েম করা আমি নিজ জীবনের অন্যতম কর্তব্য সমঝিয়া থাকি । আনুষঙ্গিক ভাবে বলিতে পারি ষে, ম্যালেরিয়াকে দেশ হইতে নিৰ্ব্বাসিত করিবার কাজেও যন্ত্র-চালিত পাম্পের সাহায্যে খানাডোবার জল নিষ্কাসন আবশ্রাক হইবে। আর তাহার জন্য জরুরি কলকব্জার কারখানা আর এঞ্জিনিয়ারের কম্মদক্ষতা । নতুন ঢঙের জমিদার ছোট খাটে। চাষে মধ্যবিত্ত বাঙালীর সুযোগ কতটা আছে বল। কঠিন। প্রথমতঃ হয়ত জমিই নাই । দ্বিতীয়তঃ চাষ-আবাদ সুর করিতে হইলেও কমসে-কম হাজার দেড় দুই টাক। পুজির দরকার হয় । তাহ প্রায় কোনো বি. এ. বি. এস.সি. পাশ করা যুবার ট্যাকে নাই । দেড়-দুই-তিন বিঘা জমি যে সকল চাষীর আছে তাহাদের পক্ষে “সমবেত” ঋণ আর ক্রয়-বিক্রয় প্রণালীর আশ্রয় গ্রহণ করা আর্থিক উন্নতির একমাত্র উপায়। তবে সমবায়-ব্যাঙ্কগুলার উন্নতি নির্ভর করিতেছে শেষ পর্যন্ত গবমেন্টের উপর । “রিজার্ভ ব্যাঙ্ক’টা গড়িয়া উঠিলে, ফরাসী রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মতন তাহাকে বাধ্য করাইয়। সমবায়-ব্যাঙ্কের জন্ত সস্তায় টাকা ধার দিবার আয়োজন করা চলিতে পারে। মোটের উপর বুঝিয়। রাখা দরকার যে, দেড়-দুই-তিন-বিঘা জমি হইতে রগড়াইয় রগড়াইয়া বেশী কিছু টাকা রোজগার করা অসম্ভব । কিন্তু চাষবাসকে এঞ্জিনিয়ারিং আর রসায়নের আওতায় আনিয়া ফেলিতে পারিলে বাঙলায় কৃষিকৰ্ম্ম নবীন ধনদৌলতের স্বত্রপাত করিবে ।