পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/২৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর্থিক জীবনে পরের ধাপ ○ 。(h SAASASAAAAASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS AAAAAS SASAAAAAS AAAAAS S ASAA AAAS T eS AAASASAS SSAS SSAAAA AAAA AAASS SAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA Te eeeeS করিয়াছি যে, ফরাসী রিপাব্লিকের প্রেসিডেন্ট হইতে শুরু করিয়া নামজাদ শিল্প-পতি পর্য্যন্ত সকলেই এই শিল্প আর ব্যবসাটাকে বাচাইবার জন্য যারপর নাই চেষ্টিত। র্তাহাদের যুক্তি অনেকটা নিম্নরূপ —“মেয়েরা কৃষিকার্য্যের অবসরে বা অন্ত অবকাশে ঘরে বসিয়া এই সকল শিল্প-কারুময় ফিতা তৈয়ারী করিতে অভ্যস্ত। অধিকন্তু শীতকালে যখন চাষ-আবাদ চলে না, তখন মেয়েদের পক্ষে হস্তশিল্পই প্রধান কাজ। এই শিল্পটা ফ্রান্স হইতে বিলুপ্ত হইলে দেশের মেয়েদের অর্থোপার্জনের একটা বড় উপায় নষ্ট হইবে।” ইত্যাদি ইত্যাদি । ভারতে যন্ত্রচালিত কলকারখানা যতই বাড়ক না কেন হাতের কাজ বড় শীঘ্র লুপ্ত হইবে না। পাশ-কর ডাক্তারের যুগেও "হাতুড়ে” ডাক্তাররা পয়সা রোজগার করিতেছে। “সেকেলে” ছুতার, মিস্ত্রী, ঘরামি, নুনিয়া, চুণিয়া, কামার, কুমার ইত্যাদি কারিগর এখনো বহুকাল আমাদের সমাজে থাকিবেই থাকিবে। তবে যন্ত্রকলায় তাহাদের কিছু কিছু উন্নতির সন্তাবনাও আছে । হাতের তাত বাংলাদেশে আজও চলিতেছে বিস্তর। কাপড়ের কলে মাত্র ১৩,৭৩৬ জন মজুরের অন্ন জুটিয়া থাকে। কিন্তু হাতের তার্তা ২,১১,৪৯৯ জন। এই সকল কুটির-শিল্পে প্রায় ৫,০০,০০০ নর-নারীর অন্ন ংস্থান হয় । মেদিনীপুর জেলায় প্রায় ১১,০০০ হাতের তাতে কাজ চলিতেছে। ঢাক আর ময়মনসিংহে প্রায় ১২,০০০ করিয়া হাতের তাত চলে। ত্রিপুরা জেলায় প্রায় ১২,৫০০ । কাজেই যাহারা খন্দরের জন্ত প্রাণপাত করিতেছেন তাহারা আহামুক নন। খন্দর-শিল্পে বহু পরিবারের ভাত কাপড় জুটিতেছে। কুমিল্লার এক “অভয় আশ্রমের” ব্যবস্থায়ই ফী মাসে গড়পড়তা প্রায় ১০ ১১ হাজার