পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর্থিক জীবনে পরের ধাপ ৩০১ -F F్క AMA AAMAMA AMM AAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AJA AAAA AAAA ASASASA AAA AAAA AAAA SAAAAA AAAAeMMM AAAAA আজকালকার ভারতে দেশী ও বিদেশী দুই প্রকার বীমা-কোম্পানী সমবেত ভাবে যত কারবার করিতেছে তাহার অধিকাংশই দেশী কোম্পানীর হাতে । ১৯২৬ সনে মোট প্রমিয়াম আদায় হয় ৫ কোটি টাকার কিছু উপর । তাহার প্রায় সাড়ে ৩০ কোটিই স্বদেশী বীমাকোম্পানীর কক্সায় আসিয়াছে। কড়ায় ক্রান্তিতে হিসাব করিলে দেখা যায় যে,বীমাক্ষেত্রে—স্বদেশী আন্দোলনের প্রভাবে –বিদেশীরা মাত্র ঃ অংশ ভোগ করিতেছে। অবশিষ্ট ঐ অংশ স্বদেশী কোম্পানীর তাবে রহিয়াছে। বীমা-ব্যবসায় ভারত-সন্তান আজ বিদেশীকে তাহার একচেটিয়া অবস্থা বা প্রাধান্ত হইতে সরাইতে পারিয়াছে। এই কথাই ১৯২৯ সনের ষ্ট্যাটিষ্টিৰূসে আরও বেশী উজ্জলরূপে ধরা পড়িয়াছে। গোটা ভারতে ১৯২৯ সনের শেষে ৬৫৬,০০০টা জীবন-বীমার পলিসি ছিল । সমবেত জীবন-বীমার কিন্মং ছিল ১,৪২০,০০০,০০০ টাকা । বার্ষিক চাদ আদায় হইত ৭৩,৩০০,০০০ টাকা। এই ব্যবসায় ভারতীয় কোম্পানীগুলার হিস্যা বেশ পুরু । তাহাদের তাবে ছিল ৪৭২,০০০ পলিসি। এইগুলার মোট দাম ৭৮০,০০০,০০০ টাকা। অর্থাৎ সমবেত কিন্মতের অৰ্দ্ধেকেরও বেশী। চাদায় আদায় হইত ৪০,০০০,০০০ টাকা । এই খাতেও ভারতীয় কোম্পানীগুলি বিদেশী কোম্পানীদের চেয়ে বেশী পরিমাণ কাজ করিয়াছে । মাথা পিছু ভারতবাসীর জীবনবীমার কিন্মত দেখা যাইতেছে ৬.৭ মার্ক বা শিলিঙ ( ৪॥০ টাকা ) অর্থাৎ রুমাণিয়ার কাছাকাছি। ১৯১২ সনের ভারতীয় বীমা বিষয়ক আইনটা শোধরাইয়া ১৯২৮ সনে নতুন আইন কায়েম হইয়াছে। এই আইন অনুসারে কতকগুলা নতুন প্রণালীতে বীমা ব্যবসায়ীরা কাৰ্য্য চালাইতে বাধ্য। (১) নতুন কোনো কোম্পানী স্থাপিত হইবামাত্রই