পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\లిe 8 নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন AMMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMMM MA AMMMeMAAASAAAS శాస్క్స్ q ***్క తగ్కి ్క_F- F * *్ళ ٣ـ .یا گیا۔ .۔ .۔ ”گم۔ ۔ ۔ - দিকে আমাদের লোন আফিসের গতি বড় বেশী নয়। মাল বন্ধক রাখা এক জিনিষ আর মাল সম্বন্ধে যে কাগজ, মাল চলাচল যে হইতেছে তার সার্টিফিকেট,--সেটা দেখিয়া তাকে বিশ্বাস করিয়া টাকা দেওয়া আর এক জিনিষ । খাটি ব্যাঙ্কের কারবার এই দিকেও অনেক বেশী । শ’ তিন চারেক ব্যাঙ্ক মফঃস্বলে জন্মিয়াছে। টাকাওয়ালা লোক যারা র্তারা যদি মনে করেন যে, এই সব নুতন লাইনে ব্যাঙ্কের টাকা খাটানো দরকার, আর এজন্য কিছু টাক। ঢালিয়। তারা নতুন ঢঙের ব্যাঙ্ক করেন, তা হইলে মফঃস্বলের নান। কেন্দ্রে লোন আফিসগুল। নবজীবন লাভ করিতে পারিবে । আমার বিশ্বাস, এইদিকে আমাদের মতিগতি অল্পকালের ভিতরই চালিত হইতে থাকিবে । ছোট ছোট ব্যাঙ্কের পুজিতে এক একটা নতুন বড় ব্যাঙ্ক গড়িয়া উঠিতে থাকিবে । তাত হইলে পাচসাত বৎসরের ভিতর বাঙলাদেশের কোথাও বাঙালীর তাবে কোটি টাক। মূলধনে ব্যাঙ্ক খাড়া হওয়া আশ্চৰ্য্য নয় । হাজার হইতে কোটিতে উঠিলাম আশ্চৰ্য্য হইবেন না । কোটি টাকা মূলধনের ব্যাঙ্ক আজ ভারতবাসীর র্তাবে চলিতেছে । নাম মাত্র মূলধন নয়, আসল সত্যিকার আদায় করা মূলধন। সে জিনিষ কঠিন নয়। যদি দু’চার জন পয়সাওয়ালা লোক নিজে বেশ মোটা টাকা লইয়া পুজি স্বষ্টি করেন আর অন্যান্তেরা কেহ পাচ হাজার, কেহ দশ হাজার করিয়া তাতে টাকা দেন, তা হইলে লাখ পঞ্চাশেক টাকা মূলধন কায়েম হয় । মফঃস্বলের লোন আফিস বা ব্যাঙ্কগুলা হইতে তখন অপর পঞ্চাশ লাখ পুজি স্বরূপ তুলিবার চেষ্ট চলিতে পারে। তবে ইতিমধ্যে ব্যাঙ্কের কারবারে নতুন নতুন দফার আবির্ভাব হওয়া চাই ।