পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩০৭

আর্থিক জীবনে পরের ধাপ ○o ○ S S ASAAAA AAAA SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SS SAAAAASA SAAAAS AAAAAS AAAAAeAeeAAA AAAASSAAAASS SAA AA ASASASA AAAA SAAAAAS AAAAA SAeeMeAAASAASAASAASAASAASAASAAAS -- سید بر so -یہ ہم ع و পূৰ্ব্বেই বলা হইয়াছে, বিদেশী কোম্পানীর শাখা সম্বন্ধেও এই নিয়ম খাটে। আমানতের নিয়মটা জনগণকে "ভূয়ো” কোম্পানীর আওতা হইতে বঁাচাইবার কল স্বরূপ হইবে । আমাদের স্বদেশী কোম্পানীগুলা এই নিয়ম হজম করিয়া বাচিয়া থাকিতে পারিলে দেশের মঙ্গল । ব্যাঙ্ক-ব্যবসায় নবজীবন এখন ব্যাঙ্ক সম্বন্ধে কিছু বলিব । আজ বাংলা দেশে কমসে কম তিনচারশ’ লোন আপিস আছে। “সেকালে” অর্থাৎ আমার বিদেশে যাইবার যুগে যেখানে এসবের নাম নেহাৎ অল্প শুনিয়াছি, এখন সেখানে এই ব্যবসাটা বেশ গুলজার। বাঙলার নরনারা লোন আপিস বা ব্যাঙ্ক নামক ব্যবসা-কেন্দ্রকে আপনার বলিয়া গ্রহণ করিয়াছে । লোকেরা নিজের টাকা কোম্পানীর হাতে ফেলিয়া দিয়া অনেকটা নিশ্চিন্ত মনে ঘুমাইতে শিখিয়াছে। এটা আর্থিক জীবনের ক্রমবিকাশ হিসাবে বড় কথা। টাকা পুতিয়া নিজের ঘরে রাখিব সে ভাব আর বেশী নাই। "আমার ট্যাকের টাকা ব্যাঙ্কের ঘরে পরের হাতে রাখিলে মারা যাইবে না। বঙলা দেশের সব কয়ট লোকই বাটুপার নয়”-- এই ধারণ বড় কথা। এ কথাটা নৈতিক ব| আধ্যাত্মিক। সঙ্গে সঙ্গে আমানতকারারা সুদ বাবদ কিছু কিছু টাকা রোজগার করিতে শিখিয়াছে। এই হিসাবে ব্যাঙ্ক-প্রতিষ্ঠান বাঙালী জীবনকে নতুন আকারে গড়িয়া তুলিতেছে একথা বলিতে আমি বাধ্য। এখনকার সমস্তার কথা বলি। আমদানি রপ্তানির মাল বন্ধক রাখিয়া আমাদের লোন আফিস যদি টাকা দিতে পারে তা হইলে বলিক যে খাটা ব্যাঙ্কের দিকে আমরা অগ্রসর হইতেছি। কোন লোন আফিস তা করিতেছে না তা’ বলিতেছি না। করিতেছে। কিন্তু এখন পর্য্যন্ত এই