পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○●し* নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন ত নয়, ফেল মারিয়াছে আমাদের আধ্যাত্মিকতায় গণ্ডগোলের জন্য । অর্থাৎ ধরুন, আমি এঞ্জিনিয়ার বা রাসায়নিক বা ধনতাত্ত্বিক, তিন বৎসর কি সাড়ে তিন বৎসর জাপানে ছিলাম, আমেরিকায় ছিলাম। আসিয়৷ বলিলাম, যদি পনর হাজার টাক। তুলিয়া দিতে পারেন তবে কারবার চালাহয় দিতে পারি । দিলেন আপনার টাকা আমায় বিশ্বাস করিয়া । কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে আমি এক কি করিতে পারি ? হয়ত, বড় জোর মালট তৈয়ারা করিয়া দিতে পারি । কিন্তু মালট। বাজারে চালাইবে কে ? সে কথা ভাবিবার ভার ত আমার BB BBS BBBgSg BBB BS BBB BB BBBS BBBB পারি ল্যাবরেটরীতে এই এই হয় । কিন্তু আমার পাল্লায় পড়িয় আপনি আমার হাতে সব-কিছু ছাড়িয় দিলেন । ফলতঃ, সব-জাস্ত রাসায়নিকের দেীরাত্ম্যে, সব-জান্ত। এঞ্জিনিয়ারের দেীরত্ম্যে কারবার ফেল মারে । এদের পাল্লায় পড়িলে যখন তখন পটল তুলিতে হইবে । ছোট কাজ হউক, বড় কাজ হউক, তাতে তিন রকমের অভিজ্ঞতা-বিশিষ্ট লোক চাই সমানভাবে । তাকে তিন দিয়৷ গুণ করিয়৷ ৩ × ৩=৯ অথব। ১৪ দিয়! গুণ করিয় ৩ × ১৯ = ৪২ করিতে পারেন । কিন্তু কমসে-কন তিনটি তিন শ্রেণীর, তিন ঢঙের মাথ চাই । এই তিনটি মাথ। পরম্পর তর্ক করিয়া সহযোগ চালাহয়। কারবার যদি করিতে পারে, তা হইলে কারবার টিকিয়া যাইবে । বাঙ্গালীর শিল্পনিষ্ঠায় বন্ধান-কথা ও মাড়োয়ারি-সমস্যা x বহরমপুরে শিল্প প্রদর্শনীর উদ্বোধন করার গৌরব আমাকে দেওয়া হইয়াছে। এই কার্য্যের প্রারস্তে আমার প্রধান কৰ্ত্তব্য বহরমপুরের ബ്-ഇ-ഇ-ബ= - - - - - - • বহরমপুরে অমুষ্ঠিত “প্রাদেশিক রাষ্ট্র সম্মেলন” সংশ্লিষ্ট শিল্পপ্রদর্শনীর উদ্বোধন উপলক্ষে বক্ততার সার মৰ্ম্ম ( ৪ ডিসেম্বর, ১৯৩১ ) ।